এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > চাকরি > উত্তরবঙ্গের নতুন শিল্পতালুকে কর্মসংস্থান নিয়ে বড়সড় ঘোষণা অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্রের

উত্তরবঙ্গের নতুন শিল্পতালুকে কর্মসংস্থান নিয়ে বড়সড় ঘোষণা অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্রের


আগামী এক বছরের মধ্যেই উত্তর বঙ্গের বেকার সমস্যা কিছুটা লাঘব হবে। কোচবিহারের চকচকা শিল্প তালুকে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে কয়েক হাজার মানুষের। এদিন এমন কথাই ঘোষনা করলেন ঘোষণা রাজ্যের অর্থ ও শিল্পমন্ত্রী অমিত মিত্র। তিনি জানালেন, ইতিমধ্যেই ঐ শিল্প তালুকে শিল্প গড়ার জন্যে ২৪টি সংস্থা জমি চেয়ে আবেদন করেছেন। যার মধ্যে ২১ টি সংস্থা জমি পেয়েও গিয়েছে। সব কটি সংস্থায় ভালো মতন উৎপাদন শুরু হলে প্রায়  ২ হাজার ১৫৬ জন কর্মপ্রার্থী কাজ পাবেন বলে জানা গিয়েছে।

আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে

——————————————————————————————-

এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে।

প্রসঙ্গত ঐ এলাকায় পথ দুর্ঘটনার সম্ভবনা হ্রাস করতে রাজ্য সরকার সংশ্লিষ্ট জায়গায় ৯৩৭টি জায়গায় কাঠের সেতু সংস্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে । উত্তবঙ্গের এই শিল্প তালুক নিয়ে বিরোধীদের কৌতুহলের অন্ত নেই।এদিন বিধানসভা অধিবেশন চলাকালীন বিধায়ক নগেন্দ্র রায় সওয়াল করলেন কোচবিহারের চকচকায় শিল্প বিকাশ কেন্দ্রের অব্যবহৃত জমিতে শিল্পতালুক গড়ে তোলার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে রাজ্য সরকার তার কাজের অগ্রগতি কেমন ? জবাবে রাজ্যের অর্থ ও শিল্পমন্ত্রী অমিত মিত্র জানালেন  আগামী ছয় থেকে আট মাসের মধ্যে চকচকা শিল্পতালুকের কাজ শেষ হয়ে যাবে। তিনি আরও জানালেন যে উত্তরবঙ্গের এই শিল্পতালুকে পাট, ব্যাটারি, জুয়েলারি প্যাকেজিং-সহ একাধিক শিল্প সংস্থাকে জমি বন্টন করা হবে।

রাজ্য সরকার ইতিমধ্যেই ২০.৬১ একর জমি বন্টনের তালিকা প্রস্তুত করে ফেলেছে। এবং পশ্চিমবঙ্গ শিল্প উন্নয়ন নিগম ২১টি সংস্থাকে জমি দিয়েছে। জানা যাচ্ছে এই শিল্প তালুকে শিল্প নির্মানের জন্যে ৬৮৩১ লক্ষ কোটি টাকা বিনিয়োগ হবে। শুধু শিল্প তালুক নির্মান করাই নয় রাজ্যের জলপথ পরিবহণ ব্যবস্থার আমুল পরিবর্তনের বিষয়েও উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্য সরকার। এই প্রসঙ্গে রাজ্যের সেচমন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্র জানালেন  রাজ্যের ৯৩৭টি জায়গায় কাঠের সেতু সংস্কার করে কংক্রিটের সেতু তৈরী করা হবে। এই প্রকল্পে খরচ হবে মোট ৫৩৭ কোটি টাকা। পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, বীরভূম ও বাঁকুড়ায় প্রথম পর্যায়ের সংস্কারের কাজ হবে বলে জানা গিয়েছে। এই সংস্কারের সমস্ত অর্থই রাজ্য সরকার বহন করবে ।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!