এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > মমতার পরামর্শেই তিনি বেহালার বাড়ি ছেড়েছেন দাবি শোভন

মমতার পরামর্শেই তিনি বেহালার বাড়ি ছেড়েছেন দাবি শোভন

কয়েকদিন ধরে মেয়র শোভন চট্ট্যোপাধ্যায়ের ব্যাক্তিগত জীবন নিয়ে অস্বস্তিতে তৃণমূল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই নিয়ে কথা বলেছেন এবং ব্যাপারটি মেটানোর কথা বলেছেন কিন্তু মিটেও মিটছে না। কলকাতার এক ওয়েব পোর্টালের খবর অনুযায়ী, তাদেরকে তৃণমূলের সূত্র জানিয়েছে যে শোভন বাবু দাবি করেছেন যে মমতার পরামর্শেই তিনি বেহালার বাড়ি ছেড়েছেন। কারণ, তৃণমূলনেত্রী বলেছিলেন, বাড়ি না ছাড়লে তাঁর বিপদ হতে পারে।তিনি সংবাদ মাধ্যমে যা বলেছেন তা শুধুমাত্র দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হাওয়া থেকে বাঁচাতে। পাশাপাশি শোভনবাবু জানিয়েছেন যে তিনি রাজনীতি থেকেই সন্ন্যাস নেবেন। আর তিনি কোনও দলে যোগ দেবেন না। ওই পোর্টালের দাবি অনুযায়ী,এবার একটি হেস্তনেস্ত চাইছেন মেয়র। ওই পোর্টালের দাবি অনুযায়ী শোভনবাবু তৃণমূলের এক নেতাকে ফোন করে বলেছেন যে যা চলছে তার একটা ফয়সালা চান আর তাই মুখ্যমন্ত্রীর সাথে সরাসরি দেখা করে কথা বলতে চান। যদিও তৃণমূল নেত্রী শোভনবাবুকে তিন মাসের জন্য ছুটি নিয়ে একটু বেরিয়ে আসতে বলেছেন। কিন্তু শোভনবাবুর দাবি এখন বেড়াতে যাওয়ার প্রশ্নই নেই, আগে সব কিছুর ফয়সালা হোক, না হলে তিনি রাজনীতি থেকেই স্বেচ্ছায় চিরকালের জন্য ছুটি নেবেন।এবংদলের গুরুত্বপূর্ণ পদে, মেয়র পদে ও মন্ত্রিসভায় রেখে তাঁকে ‘অপমান’ ও ‘হেনস্থা’ তাঁর কাছে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। অন্যদিকে ওই ওয়েব পোর্টাল থেকে শোভনবাবুর সাথে এই নিয়ে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, ‘‘আমার সঙ্গে এদিন দলের শীর্ষনেতৃত্বের কথা হয়েছে। তবে কী কথা হয়েছে, তা সংবাদমাধ্যমকে বলব না।’’ পাশাপাশি তৃণমূলের নেতার কাছে তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে দাবি করেছেন যে, ‘আমাকে তো আর নারদ-কাণ্ডের টাকা নিতে দেখা যায়নি’ বলে রত্না যে মন্তব্য করেছেন, সেটা তাঁকে এবং তৃণমূলকে অস্বস্তিতে ফেলেছে।কিন্তু তাতেও দল কেন কিছু বলে নি।যদিও এই খবরের সত্যতা বা সূত্র সম্পর্কে ওই ওয়েব পোর্টালে কিছু লেখা নেই, প্রিয়বন্ধু বাংলার তরফেও এই খবরের সত্যতা যাচাই করে দেখা সম্ভব হয় নি। এই প্রবন্ধ সম্পূর্ণরূপে ওই পোর্টালে প্রকাশিত খবরের পরিপ্রেক্ষিতে করা, কোনোভাবেই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত নয় বা কোনো ব্যক্তি বা দলের সম্মানহানির উদ্দেশ্যে রচিত নয়।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!