এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > ভোটের আগেই মুর্শিদাবাদের মাটিতে দাঁড়িয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে বড়সর চ্যালেঞ্জ শুভেন্দু অধিকারীর

ভোটের আগেই মুর্শিদাবাদের মাটিতে দাঁড়িয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে বড়সর চ্যালেঞ্জ শুভেন্দু অধিকারীর


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – একদা জয়ের অন্যতম কাণ্ডারী আজ পরিণত হয়েছেন সবচেয়ে বড় শত্রুতে। মুখে স্বীকার না করলেও, শুভেন্দু কাঁটা বারবার ভাবাচ্ছে তৃণমূলকে। রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে তাঁর প্রচেষ্টাতেই বাড়বাড়ন্ত ঘটেছিল ঘাসফুলের, এবার তিনি ঘাস ফুলের বাগান উপড়ে ফেলতে ধনুক ভাঙ্গা পণ করেছেন। এই পরিস্থিতিতে এবার মুর্শিদাবাদের মাটিতে দাঁড়িয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বড়সর চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন শুভেন্দু অধিকারী। প্রসঙ্গত, শুভেন্দু অধিকারীর প্রচেষ্টাতেই কংগ্রেসের এই শক্তিশালী গড়ে ঘাসফুল নিজের পায়ের তলার মাটিকে শক্ত করতে পেরেছিল।

মুর্শিদাবাদের মাটি থেকে সম্প্রতি শুভেন্দু অধিকারী জানালেন, মুর্শিদাবাদের মাটিতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘট অনেক আগেই উল্টে গিয়েছিল, তাঁর জন্যই তা সোজা করা সম্ভব হয়েছিল। তিনি যদি না থাকেন, তবে কি হয়? সেটা এবার প্রমাণ হয়ে যাবে। শুভেন্দু অধিকারী জানালেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে যারা রয়েছেন, তাঁদের দেখে কেউ ভোট দেবেন না। গত লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি এই জেলায় একটি সিটে এগিয়ে ছিল, এবারের ভোটের ফল ঘোষণা হলে দেখা যাবে যে, সকলে যেটা ভাবছেন, তার বাইরে দাঁড়িয়ে ভোটের রেজাল্ট হবে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

শুভেন্দু অধিকারী জানালেন, মুর্শিদাবাদের ২০ টি আসনে বিজেপি অভাবনীয় ফল করবে। নির্বাচনের আগে মুর্শিদাবাদে মুখ্যমন্ত্রীর নিশিযাপন নিয়ে সরব হয়েছেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী। এ প্রসঙ্গে শুভেন্দু অধিকারী জানালেন যে, রাজ্যের দ্বিতীয় দফা নির্বাচনের সময় ৫ দিন নন্দীগ্রামে গিয়ে বসেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু কিছুই তিনি করতে পারেননি। মুর্শিদাবাদে এবার সন্ত্রাসমুক্ত ভোট হবে। তাই মুখ্যমন্ত্রীর উচিত মুর্শিদাবাদে না বসে থেকে, নিজের ঘর সামলে নেওয়া।

অন্যদিকে, সম্প্রতি মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় জানালেন যে, মুখ্যমন্ত্রী যখন বক্তা হন, তখন তাঁর রাজনৈতিক বাচনভঙ্গি ও রাজনৈতিক আক্রমণের একটা মান থাকে। তাঁকে নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী দীর্ঘ সময় ব্যয় করেছেন, তাতে তিনি আপ্লুত। তিনি অভিযোগ করলেন, পদে পদে তাঁকে বাধা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রত্যক্ষভাবে তাঁর বিরুদ্ধে তিনি লড়াই করছেন। তাঁকে কটাক্ষ করে তিনি জানান, মুখ্যমন্ত্রী নিজের ভাষাটা যদি ভালো রাখতেন, তবে শুনতে ভাল লাগতো।

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!