বছর শেষে আসতে চলেছে আরও ভয়ঙ্কর এক বিপদ? করোনার অব্যর্থ ভবিষ্যৎবাণী করা কিশোর একি জানালেন? অন্যান্য পুজো, শাস্ত্র ও ভাগ্য November 4, 2020 প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট- করোনা ভাইরাস নিয়ে আতঙ্ক এখনো কাটেনি মানুষের। করোনার ভ্যাকসিন কবে আসবে, সেই আশায় বসে রয়েছেন সাধারণ মানুষ। সেই সঙ্গে দেশে করোনা আক্রমণ আবারও নতুন করে থাবা বসাতে শুরু করেছে। এমন পরিস্থিতিতে ইউরোপের দেশগুলো থেকে শিক্ষা নিয়ে এবার করোনার দ্বিতীয় ঢেউ থেকে আগেভাগেই সতর্ক হতে বলেছেন বিজ্ঞানীরা। এমন পরিস্থিতিতে সমস্যায় পড়েছিলেন ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে সকলেই। তবে ভারতবর্ষের মধ্যে দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি আবারো কবে স্বাভাবিক হবে, তা নিয়ে কোন আশাই দেখাতে পারেননি অর্থনীতিবিদরা। আর এমন পরিস্থিতিতে আবারো ভিডিও প্রকাশ করে সেই সংক্রান্ত সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসার পথ দেখালেন অভিজ্ঞ আনন্দ নামের জ্যোতিষবীদ। জ্যোতিষচর্চাতে পারদর্শী সেই কিশোর সম্প্রতি জানিয়েছেন, এ বছরের শেষ থেকে সামনের বছরের মধ্যে আবারো বড় সমস্যার মুখে পড়তে পারে সাধারণ মানুষ। যেভাবে করোনা পরিস্থিতির আগেই তিনি ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন যে বড় সংকট আসতে চলেছে পৃথিবীর উপরে, তেমনই এবারেও আবার গ্রহের অবস্থান বিচার করে পৃথিবীর বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে বার্তা দিয়েছেন তিনি। একটি ইউটিউব ভিডিও প্রকাশ করে তিনি বারবার বলেছেন, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর দিকে মানুষের নজর দেওয়া উচিত। সেই ভিডিওতে তিনি আরও বলেন, এই করোনা ভাইরাসই শেষ নয়। চলতি বছরের ২০ ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত আবার মানুষের জন্য কোনও বড় বিপদ অপেক্ষা করে রয়েছে। যা করোনার থেকে ভয়ংকর হবে বলেই সতর্ক বার্তা দিয়েছেন তিনি। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - সেইসঙ্গে ওই ব্যক্তির দাবি, চলতি বছরের ২৯শে মে থেকে করোনার দাপট কিছুটা হলেও কমতে শুরু করবে। তবে তাঁর আগের ভিডিওয় অনেকেই সেকথা বুঝতে পারেননি বলেই জানিয়েছে অনেকে। বস্তুত, ২৯শে মে থেকেই রেহাই পাওয়া যাবে বলে ভেবেছিলেন তাঁরা। কিন্তু নতুন ভিডিওতে সকলের ভুল সংশোধন হয়ে গেছে। প্রকাশিত সেই নতুন ভিডিওতে তিনি বলেন, চলতি বছরের জুনের আগে পৃথিবীতে ভাল কিছু হবে না। জুলাই থেকেই মূলত ভাইরাসের প্রভাব কমতে পারে বলেই জানিয়েছেন তিনি। সেইসঙ্গে ভ্যাকসিন আবিষ্কার নিয়েও তাঁকে বলতে শোনা যায়। তাঁর কথায়, ভ্যাকসিন আবিষ্কার হবে। তবে প্রতিরোধ ক্ষমতা না বাড়ালে সাধারণ মানুষকে বাঁচানো দুষ্কর হবে। তাই পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে বলেই জানিয়েছেন তিনি। সেই সঙ্গে তিনি আরো বলেন, নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া হতে পারে, এমন যেকোনও বিষয় থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। সেইসঙ্গে জল এবং বায়ুদূষণ বর্তমানে প্রায় কমে গিয়েছে। ফলে কৃষকেরা জৈব পদ্ধতিতে চাষের মাধ্যমে উপকৃত হতে পারেন বলেই জানা গেছে। জৈব পদ্ধতিতে চাষ করা ফসল আমাদের সুষম পুষ্টি জোগাবে এবং শরীর সুস্থ রাখতে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। আপনার মতামত জানান -