এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > Breaking News, গরু পাচার কাণ্ডে সিবিআইএর জেরার মুখে আরও এক পদস্থ আধিকারিক, জানুন বিস্তারিত

Breaking News, গরু পাচার কাণ্ডে সিবিআইএর জেরার মুখে আরও এক পদস্থ আধিকারিক, জানুন বিস্তারিত


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট –  রুদ্ধশ্বাসে চলছে রাজ্যে গরু পাচার ও কয়লা পাচার কান্ডের তদন্ত। একাধিক পদস্থ আধিকারিককে দেওয়া হয়েছে সিবিআইয়ের সমন। গরু পাচার কাণ্ডে সিবিআইয়ের হাতে আগেই গ্রেফতার হয়েছিলেন বিএসএফ কম্যান্ডান্ট সতীশ কুমার। এবার বিএসএফ কমান্ডার কম্যান্ডান্ট অমৃক সিংকে ৫ ঘন্টা ধরে নানা বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলেন সিবিআই আধিকারিকেরা।

গরু পচার কাণ্ডের মূল অভিযুক্ত এনামুল হক ধরা পড়ার পর থেকেই গরু পাচার কাণ্ডের তদন্তে অনেকটা গতি এসেছে। ইতিপূর্বে, গরু পাচার কান্ডের তদন্তে বিএসএফ কম্যান্ডান্ট সতীশ কুমারকে গ্রেপ্তার করেন সিবিআই আধিকারিকেরা। নিজেদের হেফাজতে রেখে তাঁকে দীর্ঘ সময় ধরে জেরা করা হয়েছিল। তাঁকে জেরা করে নানা বিষয়ে জানতে পারেন আধিকারিকেরা। গরু পাচারকারীদের সঙ্গে কাস্টমস অফিসার ও বিএসএফের যোগসাজশ ছিল, এমন তথ্য গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন। তাদের সঙ্গে যোগসাজশ করেই এই অবৈধ ব্যবসা চালাতে পাচারকারীরা, এই তথ্য সামনে এসেছে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন যে, বিএসএফের বেশকিছু অফিসার গরু পাচারকারীদের কাছ থেকে গরু বাজেয়াপ্ত করে, পরবর্তীতে তা আবার কমদামে পাচারকারীদের বিক্রি করে দিতেন। এই সমস্ত কিছু তথ্য সামনে রেখে ৫ ঘন্টা ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় কমান্ড্যান্ট অমৃক সিংকে। নিজাম প্যালেসের সিবিআই দপ্তরে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। অভিযুক্ত এনামুল হকের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ ছিল কিনা? তা জানতে চাওয়া হয়েছিল।

বিএসএফ, শুল্ক বিভাগের আধিকারিকদের সঙ্গে পাচারকারীদের যোগাযোগ ছিল কিনা? এই সমস্ত কিছু নিয়ে তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়। গরু পাচারকারীদের সঙ্গে তাঁর কোনো আর্থিক লেনদেন হয়েছিল কিনা? প্রশ্ন করা হয়। এই কাজের সঙ্গে বিএসএফের আর কেউ যুক্ত আছে কিনা? সেগুলো নিয়েও তাঁকে প্রশ্ন করা হয়। তিনি যা জবানবন্দি দিয়েছেন, তা খতিয়ে দেখছেন আধিকারিকরা।

সিবিআই সূত্রের খবর, গরু পাচার কাণ্ডের সঙ্গে বিএসএফ ও শুল্ক বিভাগের একাধিক আধিকারিকের যোগসাজশের কথা সামনে এসেছে। এই আধিকারিকদের যেকোনো দিন ডাক পড়তে পারে সিবিআই দপ্তরে। যেকোনো সময় জেরার মুখে পড়তে হতে পারে তাদের।

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!