মুখ্যমন্ত্রীর হাত ধরে কোচবিহারের অনন্য সম্মান? জল্পনা বাড়ালেন খোদ মুখ্যমন্ত্রীই রাজ্য July 11, 2018 উত্তরবঙ্গের উন্নয়নে তাঁর সরকার যে দরাজহস্ত তা বারে বারে জেলাগুলিতে এসে প্রশাসনিক বৈঠক ও মানুষের কাছে পরিষেবা পৌছোনোর মাধ্যমে প্রমান করে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলবার কোচবিহার জেলার প্রশাসনিক বৈঠক থেকে জেলার উন্নতিতে সজাগ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্য প্রশাসনের কর্তাদের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন করেন, “কোচবিহারের হেরিটেজ সিটির কি হল?” এরপরেই প্রশাসনের আধিকারিকরা মুখ্যমন্ত্রীকে বলেন, 51 কোটি কাটা বরাদ্দ করা হয়েছে। খড়গপুর আইআইটিকে সমীক্ষা করতে বলা হয়েছে। প্রশাসন সূত্রের খবর, কোচবিহারের মাটির নীচ দিয়ে বিদ্যুতেত তার পাতার ব্যাবস্থা করা হচ্ছে। কোথাও কোনো খোলা নর্দমা থাকবে না। আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে ——————————————————————————————- এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে। আর এর সাথেই সংস্কার করা হবে হেরিটেজ বিল্ডিংগুলোর।তবে গোটা শহরের নীচ দিয়ে বিদ্যুতের তার পাততে গেলে যে অর্থের প্রয়োজন তা বর্তমানে দিতে পারবে না সরকার-একথা বিধায়ক মিহিল গোস্বামীকে স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দেন মুখ্যমন্ত্রী। অন্যদিকে জেলাশাসকের কাছ থেকে 100 দিনের কাজের রিপোর্ট নিয়ে পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগ্রহশালার চেয়ারম্যান বিধায়ক হিতেন বর্মনকে করে পরিচালন কমিটি তৈরির নির্দেশ দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আবার জেলার স্কুলগুলিতে আচমকা হানা দেওয়ার নির্দেশ দেন প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান কল্যানী পোদ্দারকে। সাংসদ প্রার্থপ্রতীম রায় জেলায় আইন কলেজ এবং এক মহিলা মেখলিগঞ্জের রানিরহাটে এক কলেজ তৈরির আবেদন জানালে তা খারিজ করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “এত কলেজ করা সম্ভব নয়।” তবে এদিনের প্রশাসনিক সভায় জেলাশাসক ও মহকুমাশাসকদের বদলির জন্য মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে জোর চর্চা শুরু হয় প্রশাসনিক মহলে। সব মিলিয়ে উত্তরবঙ্গ সফরে এসে জেলার উন্নয়নে একগুচ্ছ পদক্ষেপ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। আপনার মতামত জানান -