এখন পড়ছেন
হোম > আন্তর্জাতিক > করোনা আসলে চীনের ‘জৈব মারণাস্ত্র’? ৫ বছর আগেই ছকেছিল জিনপিং প্রশাসন? সামনে এল প্রামাণ্য নথি

করোনা আসলে চীনের ‘জৈব মারণাস্ত্র’? ৫ বছর আগেই ছকেছিল জিনপিং প্রশাসন? সামনে এল প্রামাণ্য নথি


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – মারন করোনাভাইরাস ছড়িয়ে দিয়ে পৃথিবীকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিয়েছে চীন, এমন অভিযোগ বারবার উঠেছে, যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে চীন। সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়া থেকে প্রকাশিত এক সাপ্তাহিক পত্রিকায় একটি রিপোর্ট তুলে ধরা হয়েছে। যেখানে স্পষ্ট জানানো হয়েছে যে, ৫ বছর আগে থেকেই জৈব মারণাস্ত্র নিয়ে চীনের গবেষণা চলছিল। চীন সরকারের সম্পূর্ণ মদত রয়েছে এই অনৈতিক কাজে। পৃথিবীতে শুধু করোনাভাইরাস নয়, একাধিক মারণ ভাইরাস ছড়িয়ে দিয়েছে চীন।

পৃথিবীকে বিপদের মুখে ঠেলে দেবার জন্য চীনের উহান ল্যাবরেটরিকে বারবার কাঠগড়ায় তোলা হয়। চীনের উহান এর বায়োসেফটি লেভেল-৪ ল্যাবরেটরীতে করোনার উৎপত্তি ঘটেছে, এমন অভিযোগ বারবার উঠেছে। ইতিপূর্বে আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়ার বহু বিজ্ঞানী এমন অভিযোগ করেছেন। চীনের বেশ কিছু বিজ্ঞানী, সাংবাদিকের প্রতিবেদনেও এমন বিষয় উঠে এসেছিল। উহান ইনস্টিটিউটে ভয়ঙ্কর সমস্ত জৈব মারণাস্ত্র নিয়ে গবেষণা চলছে, এমন অভিযোগ বারবার উঠেছে।

আবার, ইজরায়েলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, জৈব মারণাস্ত্র তৈরিতে উঠে পড়ে লেগেছে চীন। ভয়ঙ্কর সমস্ত ভাইরাস চীন তৈরি করতে শুরু করেছে। যেগুলি পৃথিবীতে মহামারী আনতে সক্ষম। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের কথা চিন্তা করেই এমন সমস্ত কাজে মেতে উঠেছে চীন। যে দেশের উপর আক্রমণ চলবে, সে দেশে দেখা যাবে মৃত্যু-মিছিল। কয়েক দশক ধরে এই কাজ করে চলেছে। শুধুমাত্র করোনা নয়, সার্স, এইচ৫এন১ ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, জাপানি এনকেফ্যালাইটিস, ডেঙ্গি রোগও ছড়িয়ে দিতে বড় ভূমিকা পালন করেছে চীনের উহান ইনস্টিটিউট।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

চীনের এক বিজ্ঞানী অভিযোগ করেছেন, গত ২০১৩ সালে করোনাভাইরাস এর মতো ভাইরাস নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছিল। একটি পরিত্যক্ত খনিতে বাদুরের মলমূত্র, মৃতদেহ পরিষ্কার করতে গিয়ে কয়েকজন শ্রমিক অসুস্থ হয়ে পড়েন। নিউমোনিয়ার উপসর্গ নিয়ে তাদের মধ্যে কয়েকজনের মৃত্যু হয়। এরপরে এই খনি থেকে নমুনা সংগ্রহ করে উহান ইনস্টিটিউট। এরপর থেকেই শুরু হয় জৈব মারণাস্ত্র তৈরীর কাজ।

এবার অস্ট্রেলিয়া থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক পত্রিকা উইকেন্ড অস্ট্রেলিয়াতে জানানো হয়েছে যে, সার্স-কভ-২ হলো জৈব মারণাস্ত্র, যা তৈরি করেছে চীন। যে মহামারী পৃথিবীতে চলছে, তার উৎস প্রকৃতি মোটেই নয়, তা মানুষের হাতে তৈরি। এ সম্পর্কে এক গুরুত্বপূর্ণ নথি এখানে উল্লেখ করা হয়েছে। যেখানে জানানো হয়েছে, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের জন্য জৈব অস্র তৈরীর উদ্যোগ নিয়েছিল চীন। কয়েক বছর ধরে গবেষণা চলছিল চীনের ল্যাবে। এই নথি সত্য বলে দাবি করেছে অস্ট্রেলিয়ার স্ট্র্যাটেজিক পলিসি ইনস্টিটিউট।

স্ট্র্যাটেজিক পলিসি ইনস্টিটিউট এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, চীনের ফাঁস হওয়া নথির কথা এই পত্রিকায় রয়েছে। চীন কিভাবে জৈব মারণাস্ত্র তৈরি করছে, সমস্ত কিছু এখানে রয়েছে। করোনাভাইরাস এর মত বেশ কিছু সংক্রামক প্রজাতিকে এজন্য চীন বেছে নিয়েছিল। সংক্রমণ তৈরি করে মহামারী সৃষ্টির পরিকল্পনা ছিল চীনের। চীনের বাজারে পরিকল্পনা করেই এই সংক্রমণ ছড়িয়ে দেয়া হয়েছিল। সম্পূর্ণ ইচ্ছাকৃতভাবে এটা করা হয়েছিল। যদিও এই সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে চীন।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!