বাম আমলে যথাসম্ভব তিরস্কারের চেষ্টা হয়েছে, কিন্তু এখন কোনও তিরস্কার নেই রাজ্য May 11, 2018 বাম আমলে যথাসম্ভব তিরস্কারের চেষ্টা হয়েছে, কিন্তু এখন কোনও তিরস্কার নেই, বললেন বিমান বসু। এদিন কলকাতা প্রেস ক্লাবে পঞ্চায়েত নির্বাচন উপলক্ষে ‘মিট দ্য প্রেস’ অনুষ্ঠানে সিপিএমের পলিটব্যুরোর সদস্য বিমান বসু উপস্থিত ছিলেন এবং সেখানে তিনি মনোনয়ন পর্বে শাসকদলের সন্ত্রাস ও সাংবাদিক নিগ্রহের ঘটনা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেন। অনেকের মতে এই সন্ত্রাসের বীজ বপন হয়েছিল সিপিএম ক্ষমতায় থাকাকালীনই। আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে বিষয়টি সম্পূর্ণভাবে অস্বীকার না করে এদিন বিমান বাবু বলেন, ”পঞ্চায়েত ভোট ঘিরে ২০০৩ ও ২০০৮ সালে আমাদের দলের যাঁরা অন্যায়ে যুক্ত হয়েছিলেন, তাঁদের জায়গা আর দলে হয়নি। রাঘব-বোয়ালদেরও বাদ দিইনি! শাস্তিদানের বিধান থাকলে তবেই এই ধরনের ঘটনা ঠেকানো সম্ভব। আমরা চেষ্টা করেছি তিরস্কার ও শাস্তিদানের।” এদিন অনিল বসু, লক্ষণ শেঠের প্রসঙ্গ উঠলে তিনি জানান, ”আমাদের দলে কিছু নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া আছে। ধাপে ধাপে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। একটা জায়গায় অভিযোগ পেয়ে একসঙ্গে ১৬ জনকে বার করে দেওয়া হয়েছে, এমন ঘটনাও আছে। মুশকিল হল, অন্যায়টা মনে করানো হয়। ব্যবস্থা নেওয়াটা আর মনে করানো হয় না!” এদিন তিনি বলেন, ”এখন শঙ্খ ঘোষ সম্পর্কে বলা হচ্ছে, কে এক নতুন কবি উঠেছে!” ২০০৮-এর পঞ্চায়েত ভোটের দিন নন্দীগ্রামে সিআরপি কর্তা অলোক রাজকে তত্কালীন সিপিএম সাংসদ লক্ষ্মণবাবুর ফোনে ধমকানোর খবর পেয়ে আলিমুদ্দিনের হস্তক্ষেপের প্রসঙ্গ উঠে আসে এদিন। জানা গেছে এদিন বিমান বাবু বলেন, বর্তমানে রাজ্যে সিপিএম কলেবর ১ লক্ষ ৯৬ হাজার। প্রয়োজন মতো এই সংখ্যা আরও কমানোর কথা জানান তিনি। আপনার মতামত জানান -