এখন পড়ছেন
হোম > বিশেষ খবর > নেতৃত্ত্বের উপর একরাশ ক্ষোভ জানিয়ে দল ছাড়লেন বীরভূমের বামফ্রন্টের শীর্ষনেতা

নেতৃত্ত্বের উপর একরাশ ক্ষোভ জানিয়ে দল ছাড়লেন বীরভূমের বামফ্রন্টের শীর্ষনেতা

দলের শীর্ষ নেতৃত্ত্বের উপর একরাশ ক্ষোভ উগরে দিয়ে বীরভূমের রামপুরহাটের দখলবাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের দিঘিরপাড়ে এক জনসভায় দল ছাড়লেন আরসিপিআই-এর বীরভূম জেলা সম্পাদক কামাল হাসান ও তাঁর অনুগামীরা। তবে রাজ্য-রাজনীতির বর্তমান প্রথাগত নিয়ম বদলে শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস বা বিজেপিতে যোগ না দিয়ে তাঁরা আরেক বাম দল ফরওয়ার্ড ব্লকে যোগ দেন। তাঁদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন ফরওয়ার্ড ব্লকের রাজ্য সম্পাদক নরেন চট্টোপাধ্যায়। সভায় উপস্থিত ছিলেন ফরওয়ার্ড ব্লকের বীরভূম জেলা সম্পাদক দীপক চট্টোপাধ্যায়, জেলা সভাপতি রেবতী চট্টোপাধ্যায় ও রামপুরহাট লোকাল কমিটির পর্যবেক্ষক হুমায়ুন চৌধুরী।
পরে ওই জনসভায় রাজ্য ও কেন্দ্রের শাসকদলের উপর ক্ষোভ উগরে দিয়ে নরেনবাবু বলেন, আসানসোলের থেকে বড় শিল্পনগরী হওয়ার সম্ভাবনা ছিল বীরভূমের। এই জেলার বিস্তীর্ণ অঞ্চলের মাটির নীচে রয়েছে কয়লা। অথচ এখানে সরকারিভাবে কয়লা খনি না করে অবৈধভাবে বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে। আমরা চেয়েছিলাম ইসিএলকে দিয়ে কয়লা উত্তোলন করা হোক। এরপর তিনি বিজেপিকে আক্রমন করে বলেন, মানুষের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। নাম না করে বীরভূম জেলা তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি অনুব্রত মন্ডলকেও একহাত নেন তিনি। তিনি বলেন, কেউ চোখ রাঙাতে বা ভয় দেখাতে পারেন। পুলিস দিয়ে মানুষকে বেশিদিন সন্ত্রস্ত করে রাখা যায় না। সন্ত্রাস চালিয়ে বেশিদিন মানুষকে দমিয়ে রাখা যায় না।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!