এখন পড়ছেন
হোম > বিশেষ খবর > ঘোষণাই সার, বিধিনিষেধের তোয়াক্কা না করে দেদার ভিড় নিত্যযাত্রীদের, তীব্র আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের

ঘোষণাই সার, বিধিনিষেধের তোয়াক্কা না করে দেদার ভিড় নিত্যযাত্রীদের, তীব্র আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের


প্রিয়বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – রাজ্যের ক্রমবর্ধমান করোনা সংক্রমণ রোধে আজ থেকে রাজ্যজুড়ে বেশ কিছু বিধিনিষেধ বলা চলে আংশিক লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। নবান্ন দ্বারা প্রকাশিত নির্দেশিকাতে জানানো হয়েছে ৫০% যাত্রী নিয়ে চলাচল করবে লোকাল ট্রেন। সন্ধ্যে সাতটার পর লোকাল ট্রেন পরিষেবা বন্ধ করে দেয়া হবে। অফিসের সময়েও ৫০% যাত্রী নিয়ে চালু থাকবে লোকাল ট্রেন, এমন নির্দেশ নির্দেশ দেয়া হয়েছিল। কিন্তু বাস্তব পরিস্থিতিটা সম্পূর্ণ আলাদা। দেখা গেল লোকাল ট্রেনে যাত্রীদের জনজোয়ার। বিধিনিষেধের তোয়াক্কা করতে দেখা গেল না যাত্রীদের।

একাধিক স্টেশনে দেখা গেল জনজোয়ার। বারাসাত, হাসনাবাদ, শিয়ালদা, দমদম, বনগাঁ, নৈহাটী বহু স্টেশনে ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। লোকাল ট্রেনে দেখা গেল নিত্য পরিচিত বাদুড়ঝোলা ভিড়। যাত্রীদের মধ্যে অনেকের মাস্ক পর্যন্ত ছিল না, কারও মাস্ক ছিল চোয়ালে নামানো। এমনই অবস্থা দেখা গেল বারুইপুর, পুরুলিয়া, বর্ধমানের মতো স্টেশনেও।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

ট্রেনে বসার সমস্ত আসন একেবারে ভর্তি, অনেকেই দাঁড়িয়ে আছেন, দরজা ধরে ঝুলেও যাত্রা করছেন বহু মানুষ। যাদের মধ্যে অনেকের মুখে মাস্ক পর্যন্ত নেই। লোকাল ট্রেনে সাধারণ মানুষের এই জনজোয়ার উদ্বেগ বাড়িয়ে দিয়েছে বিশেষজ্ঞদের। একাধিক নিত্যযাত্রী এ প্রসঙ্গে জানালেন, অর্ধেক যাত্রী নিয়ে লোকাল চালানো সম্ভব নয়। কারণ অফিস টাইমে সবাইকে অফিসে পৌঁছাতেই হবে। তাই লোকাল ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানো উচিত ছিল।

অনেকে জানিয়েছেন, বিধি নিষেধ জারি করতে অনেকটা দেরি করে ফেলেছে রাজ্য সরকার। যার ফল ভুগতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। আবার এক নিত্যযাত্রী জানালেন, এ বিষয়ে অনেক আগে থেকেই সরকারের সচেতন হওয়া দরকার ছিল। বড়দিন উপলক্ষে যে বিরাট ভিড় হয়েছিল, তা যদি আগে থেকেই বন্ধ করা যেত, তাহলে হয়তো সংক্রমণ এতটা ছড়াতে পারতো না।

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!