রাজ্যপালের বিরুদ্ধে এবার বড়সড়ো পদক্ষেপ নেওয়ার পথে নবান্ন, তুমুল শোরগোল বঙ্গ রাজনীতিতে তৃণমূল রাজনীতি রাজ্য December 24, 2021 প্রিয়বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – রাজ্যপালের বিরুদ্ধে এবার কঠোর পদক্ষেপ নিতে চলেছে রাজ্য সরকার। রাজ্যর সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির আচার্যর পদ থেকে রাজ্যপালকে অপসারিত করে দেবার ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করছে রাজ্যের শিক্ষা দপ্তর। আর রাজ্যপালের ছেড়ে দেওয়া পদ দখল নিতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী। এমন চাঞ্চল্যকর খবর জানালেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। তাঁর এই বক্তব্য একেবারে ঝড় তুলে দিয়েছে রাজ্য রাজনীতিতে। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - রাজ্যের শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে বারবার নানা বিস্ফোরক অভিযোগ করেছেন রাজ্যের রাজ্যপাল জগদীপ ধনকর। সম্প্রতি রাজ্যপাল জানান, অত্যন্ত দুর্ভাগ্যের বিষয় রাজ্যের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সঙ্গে রাজ্যপাল বৈঠক ডেকেছিলেন, কিন্তু কেউই বৈঠকে যোগদান করেননি। তিনি অভিযোগ করেন, রাজ্যে আইনের শাসন চলছে, না শাসকের শাসন চলছে? নিয়মের কোন তোয়াক্কা না করে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে নিজেদের লোককে উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ করা হচ্ছে। রাজ্যের হাতে শিক্ষা দপ্তর ছেড়ে দিলে চলবে না। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের উচিত এ বিষয়ে তদন্ত করা। এরপরই রাজ্যপালের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক বক্তব্য রেখেছেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। তিনি জানিয়েছেন, রাজ্যের শিক্ষার ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছেন রাজ্যপাল। এরকম চ্যান্সেলর থাকলে শিক্ষাব্যবস্থা বিপদজনক হবেই। তারা তাও শিক্ষা ব্যবস্থা ভালো করেই চালাচ্ছেন। এতদিন সিবিআই, ইডি ছিল, এখন রাজ্যপাল ভয় দেখাচ্ছেন ইউজিসির। কোন প্রস্তাব নিচ্ছেন না রাজ্যপাল। সবকিছু হিমঘরে পাঠিয়ে দিচ্ছেন। ফাইল আটকে রেখে দিচ্ছেন রাজ্যপাল। বিন্দুমাত্র সহযোগিতা করেন না তিনি। এরপর তিনি জানান, খতিয়ে দেখা হচ্ছে চ্যান্সেলর পদ থেকে তাকে সরিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে আনা যায় কিনা? তিনি কোন আলোচনায় আসেন না। কেন তিনি এই মনোভাব রাখেন? তিনি কি চান? তা তিনিই একমাত্র বলতে পারবেন। আপনার মতামত জানান -