এখন পড়ছেন
হোম > বিশেষ খবর > স্বাস্থ্যসাথী কার্ড সংক্রান্ত একাধিক ঘোষণা রাজ্য স্বাস্থ্য অধিকর্তার, জেনে নিন

স্বাস্থ্যসাথী কার্ড সংক্রান্ত একাধিক ঘোষণা রাজ্য স্বাস্থ্য অধিকর্তার, জেনে নিন


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট একুশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যবাসীকে স্বাস্থ্য নিয়ে একটি চমকপ্রদক প্রকল্প উপহার দিয়েছিলেন। বুঝতে কারো অসুবিধা হওয়ার কথা নয় প্রকল্পটির নাম হল স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্প। স্বাস্থ্যসাথী কার্ড এর আওতাভুক্ত করা হয়েছে রাজ্যবাসীকে। একটি বড় ইনসিওরেন্স দেওয়া হয়েছে সরকারের তরফ থেকে এই স্বাস্থ্যসাথী কার্ডে। তবে প্রশ্ন উঠেছে, যদি স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের বরাদ্দ টাকা শেষ হয়ে যায়, তাহলে কি রোগীর আর চিকিৎসা হবে না সরকারি হাসপাতালে? আর এ ব্যাপারে রাজ্য স্বাস্থ্য অধিকর্তা যাবতীয় তথ্য প্রকাশ করলেন।

তিনি জানিয়েছেন, স্বাস্থ্যসাথী কার্ড থাকলে তাঁর চিকিৎসা তো হবেই। কিন্তু বরাদ্দ টাকা খরচ হয়ে গেলেও চিকিৎসা ক্ষেত্রে কোন রকম সমস্যা হবে না। প্রসঙ্গত, স্বাস্থ্যসাথী কার্ড না থাকলেও তাঁর সরকারি চিকিৎসা পেতে কোনোরকম অসুবিধা হবেনা। তবে সরকারি চিকিৎসকদের এ ব্যাপারে কড়া বার্তা দিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিকর্তা অজয় চক্রবর্তী। তিনি এর আগেও জানিয়েছিলেন, সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসকদের সময় দিতে হবে। তিনি অভিযোগ জানিয়েছিলেন, স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের লভাংশের বিনিময়ে বেসরকারি হাসপাতালে অস্ত্রোপচার করছেন সরকারি চিকিৎসকদের একাংশ।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

আর এই নিয়ে সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকদের রীতিমতো হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে সম্প্রতি। অন্যদিকে বহু বেসরকারি হাসপাতাল নার্সিংহোম এখনো পর্যন্ত স্বাস্থ্যসাথী কার্ড গ্রহণ করছে না বলে অভিযোগ উঠছে। আর সেই অভিযোগ এবার সরকারি খাতায় নথিবদ্ধ করতে হেল্পলাইনের বন্দোবস্ত করেছে নবান্ন। নবান্নের তরফ থেকে প্রকাশ করা হয়েছে পাঁচটি ফোন নাম্বার। যার মধ্যে একটি টোল ফ্রি নাম্বার। টোল ফ্রি নাম্বারটি হল 1800- 345- 5384।

এছাড়াও চারটি মোবাইল নাম্বার দেওয়া হয়েছে, সেগুলি হল- 9073313211, 9513108383, 8334902900 এবং 9830164268। খুব স্বাভাবিকভাবেই মনে করা হচ্ছে এই হেলপ্লাইনের ফলে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যা কমে যাবে। খুব সহজেই এবার সরকারি জায়গায় অভিযোগ জানানো যাবে এবং তার ফলে ব্যবস্থা গ্রহণ হবে সঠিকভাবে। আপাতত স্বাস্থ্যসাথী কার্ড নিয়ে নতুন কোন জটিলতা তৈরী হয় কিনা সেদিকে নজর থাকবে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!