এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > একজন নেতা বা নেত্রী একাধিক পদ সামলাচ্ছেন? এবার জোর বিতর্ক রাজ্যে!

একজন নেতা বা নেত্রী একাধিক পদ সামলাচ্ছেন? এবার জোর বিতর্ক রাজ্যে!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – মোট 54 টি পদ শূন্য রয়েছে। আর সেখানে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে 24 জন শাসকদলের নেতা-নেত্রীকে। অর্থাৎ একাধিক পদ থাকলেও সেখানে 24 জন নেতা নেত্রীর মধ্যে ভাগ করে দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে। যা নিয়ে এখন নানা মহলে তৈরি হয়েছে প্রশ্ন। কেন একজন নেতা বা নেত্রী একাধিক পদ সামলাচ্ছেন? কেন নির্দিষ্ট কেউ একজন একাধিক পদের মাথায় বসে গেল?

জানা গেছে, জলপাইগুড়ি জেলার বিভিন্ন স্কুলের পরিচালন সমিতির চেয়ারম্যান এবং শিক্ষানুরাগী হিসেবে সরকারের পক্ষ থেকে যে মনোনীতদের তালিকা এসেছে। আর সেখান থেকেই এমন নজির দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। যেখানে 18 টি স্কুল নিয়ে জেলার মোট 33 টি স্কুলের পরিচালন সমিতির সভাপতি এবং দুজন সদস্যের নামের তালিকা গত বুধবার জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শকের দপ্তর থেকে প্রকাশিত হয়েছে।

দেখা গেছে জলপাইগুড়ি শহরের লাগোয়া কুকুর জানে দুটি স্কুলে উজ্জল গার্লস হাইস্কুলের পরিচালন সমিতির সভাপতি করা হয়েছে জেলা পরিষদের সদস্য লাভলী পারভীনকে অন্যদিকে এই স্কুলের দুই শিক্ষানুরাগী প্রতিনিধি হলেন রাজগঞ্জ ব্লক সভাপতি লক্ষমোহন রায় এবং অসীম জ্যোতি বর্মন। অন্যদিকে কুকুরজানি হাই স্কুলের সভাপতি হতে দেখা গেছে এই লক্ষ্যমোহন রায়কে। যেখানে সেই বিদ্যালয়ের দুই শিক্ষানুরাগী প্রতিনিধি হলেন লাভলী পারভীন এবং অসীমজ্যোতি বর্মন। স্বাভাবিকভাবেই তৃণমূল নেতা একাধিক জায়গায় পদ পাওয়ায় এখন নানা মহলে তৈরি হচ্ছে বিতর্ক। তাদের বাইরে কি অন্য কেউ ছিল না, যাকে এই পদগুলো দেওয়া যায়!

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

একাংশের অভিযোগ, জেলার বিভিন্ন বিদ্যালয়ে এইভাবে ঘুরিয়ে-ফিরিয়েই একাধিক তৃণমূল নেতার মধ্যে পদ বন্টন করা হয়েছে। এভাবেই যদি চলতে থাকে তাহলে তো তাদের বিরুদ্ধে বিরোধীরা প্রশ্ন তুলবে! যেখানে অভিযোগ উঠছে স্বজনপোষণের! প্রত্যাশামতোই দিন এই বিষয় বিরোধীদের গলায় শোনা গেছে কোভিদ সুর।

এদিন এই প্রসঙ্গে জেলা বিজেপির সভাপতি বাপি গোস্বামী বলেন তৃনমুল শিক্ষা তে কিভাবে দলতন্ত্র কায়েম করছে তার আদর্শ উদাহরণ এই ঘটনা, তবে এই গোটা বিষয়ে পাল্টা জবাব দিয়েছেন জেলা তৃণমূল সভাপতি কৃষ্ণকুমার কল্যাণী। তিনি বলেন “এখানে নতুন নিয়ম অনুযায়ী তিনি শিক্ষকতা পেশায় রয়েছেন তাকে পরিচালন সমিতি তে রাখা যায় না এছাড়া সরকারি চাকরি কতদিন রাখা যায় না সেই কারণেই হয়তো স্থানীয় লোক বাসায় করতে সমস্যা হয়েছে সেই কারণে কাউকে কাউকে বেশি দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।”

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!