এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > ভোট কাছে আসতেই কমিশনের অন্দরেও ব্যাপক রদবদল, ভোট নিরপেক্ষভাবে করায় জোর

ভোট কাছে আসতেই কমিশনের অন্দরেও ব্যাপক রদবদল, ভোট নিরপেক্ষভাবে করায় জোর


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – বাংলার দরজায় কড়া নাড়ছে একুশের বিধানসভা নির্বাচন। ইতিমধ্যে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ চলে এসেছে রাজ্যে। নির্বাচন কমিশন রাজ্য আসার পরে একে একে রাজ্য প্রশাসন এবং সরকারি আধিকারিকদের বদল হতে দেখা গিয়েছে। পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনের 3 আধিকারিককেও সম্প্রতি বদলি করা হয়েছে। চলে যাওয়া 3 আধিকারিকের জায়গায় নতুন তিন আধিকারিক যোগ দিলেন আজ। নতুন এই তিন আধিকারিক হলেন বিজিত কুমার ধর, সৌরভ বারিক ও অরিন্দম নিয়োগী। এর আগে বিজিতকুমার ধর আদিবাসী উন্নয়ন দপ্তরের সহকারী সচিব ছিলেন বলে জানা গিয়েছে।

পাশাপাশি সৌরভ বারিক ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দপ্তর এর সহকারী সচিব এবং অরিন্দম নিয়োগী l&lr এবং rr&r দপ্তরের যুগ্ম সচিব ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। অন্যদিকে যে তিন নির্বাচন আধিকারিককে সরানো হয়েছে, তাঁরা কোন দপ্তরে গিয়েছেন তা এখনো পর্যন্ত জানা যায়নি। তবে নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, শৈবাল বর্মনকে পাঠানো হয়েছে অর্থ দপ্তরে, অনামিকা মজুমদারকে পাঠানো হয়েছে পঞ্চায়েত দপ্তরে এবং অমিতজ্যোতি ভট্টাচার্যকে পাঠানো হয়েছে গ্রিভেন্স সেলে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, আর হয়তো সামান্য কয়েক দিন পরেই ঘোষণা করা হবে রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের তারিখ। এই পরিস্থিতিতে ইতিমধ্যেই গেরুয়া শিবিরের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনে গিয়ে বার বার আবেদন করা হচ্ছে, এবারের ভোট প্রক্রিয়া যেন পুরোটাই কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে করানো হয়। পাশাপাশি গেরুয়া শিবিরের নেতারা ইতিমধ্যেই দাবি জানিয়েছেন, এবারের নির্বাচনে রাজ্য পুলিশ ও প্রশাসনের হাতে যেন কোনো রকম ক্ষমতা না থাকে। কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষকরা যেন পুরো বিষয়টি দেখেন।

এবং নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত করার আবেদন জানানো হয়েছে। এ ব্যাপারে স্মারকলিপিও জমা দেওয়া হয়েছে এবং সেখানে রাজ্য পুলিশ এবং প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। তবে নিয়মের বেড়াজালে গেরুয়া শিবিরের আবেদন কতটা রক্ষা করা যাবে, তা নিয়ে অবশ্য এখনো পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন কিছু জানায়নি। তবে কমিশন বহু আগে থেকেই প্রশাসনকে বার্তা দিয়ে আসছে, রাজ্যজুড়ে যেন কোন রকম হিংসাত্মক ঘটনা না ঘটে। তাই মনে করা হচ্ছে কমিশনের হুঁশিয়ারিতেই রাজ্য প্রশাসন এবং সরকারি দপ্তরে হয়ে গিয়েছে ব্যাপক রদবদল। পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনেও বদল আনা হয়েছে।

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!