কর্ণাটকের জোট ২০১৯ এ বিজেপির জন্য বিপদ বাড়ালো জাতীয় বিশেষ খবর রাজ্য May 20, 2018 ইস্তফা দেওয়ার সময় ইয়েদুরাপ্পার বক্তব্যে সাফ ইঙ্গিত ছিল কংগ্রেস-জেডি(এস) সরকার বেশি দিন টিঁকবে না। খুব শীঘ্রই ফের সরকার গড়ার দাবি নিয়ে ফিরবেন তিনি। রাজনৈতিক মহলের অনেকের ধারণা ছিল জনতা দল এবং কংগ্রেসের এই জোট স্বাভাবিক জোট নয়, ফলে যে কোনও সময় তাতে চিড় ধরতে পারে । কিন্তু সে আলাদা কথা মোট কথা হলো বিজেপিকে হারিয়ে জোটের সরকার হচ্ছে কর্ণাটকে। বিজেপির হাত থেকে ছিনিয়ে নিতে পেরে খুশি কংগ্রেস ও জেডি (এস) জোট। কিন্তু শুধু কি তাই ? শুধুই কি এই দুই দল খুশি ? না তা নয় বিজেপিকে হারিয়ে কর্নাটকে জোট সরকার গড়ায় পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী থেকে শুরু করে, অন্ধের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু, সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ যাদব, আরজেডির তেজস্বী যাদব বিএসপি প্রধান মায়াবতী, তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও, ডিএমকে নেতা এস কে স্তালিন, এনসিপি প্রধান শরদ পাওয়ার, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল প্রত্যেকেই খুশি। আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে বলতে গেলে ভাবটা এমন যেন কংগ্রেস আরজেডি (এস) সরকার গড়ছে না সরকারে থাকছেন তারাও। জিতেছেন তাঁরাও , মুখ্য়মন্ত্রী পদপ্রার্থী কুমারাস্বামীকে অভিনন্দন বার্তা দিয়েছেন। আর সেই খুশিই বিজেপির ঘুম কাড়ছে বলে মনে করছে রাজনৈতিকমহল। কেননা কর্ণাটকের সাফল্য ফের উস্কে দিয়েছে ২০১৯ লোকসভায় ফেডারেল ফ্রন্ট গড়ার স্বপ্নকে। আর এই সাফল্য প্রমান করলো যে একসঙ্গে জোট করলে আটকানো সম্ভব বিজেপিকে। প্রসঙ্গত, শোনা যাচ্ছে যে ফেডারেল ফ্রণ্টের ডাক ইতিমধ্যেই দিয়ে দিচ্ছে কংগ্রেস। আর তাই আগামী বুধবার কুমারাস্বামী মন্ত্রীসভার শপথ গ্রহন অনুষ্ঠানে এঁদের অনেকেই উপস্থিত থাকবেন বলে জানা গেছে। আপনার মতামত জানান -