এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > Big Breaking, তৃণমূলে যোগদানের পরই বিরাট প্রাপ্তি বিজেপির প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

Big Breaking, তৃণমূলে যোগদানের পরই বিরাট প্রাপ্তি বিজেপির প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – বিজেপির প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী যশবন্ত সিনহা এবার যোগদান করলেন রাজ্যের শাসক দল তৃণমূলে। অনেকে মনে করছেন, তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ দীনেশ ত্রিবেদী দল ছেড়ে দেওয়ার কারণে, যে শূন্যতার সৃষ্টি হয়েছিল, তাকে পূরণ করতেই তৃণমূলে আনা হলো প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী যশবন্ত সিনহাকে। অনেকে মনে করছেন দীনেশ ত্রিবেদীর ছেড়ে যাওয়া পদে, তাঁকে রাজ্যসভায় পাঠাতে পারে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। আর, এবার তাঁকে দেওয়া হল তৃণমূলের সর্বভারতীয় সহ সভাপতির পদ। সেই সঙ্গে তৃণমূলের জাতীয় কর্মসমিতির সদস্যও করা হলো বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ যশবন্ত সিনহাকে।

যশবন্ত সিনহা প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির আমলে দেশের অর্থমন্ত্রী ছিলেন। আবার প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর দায়িত্বও সামলেছেন তিনি। প্রসঙ্গত, গত কয়েক বছর ধরে বিজেপির সঙ্গে সম্পর্ক ত্যাগ করেছেন তিনি। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হয়ে প্রচার করেছিলেন তিনি। এ সময় তিনি জানিয়েছিলেন যে, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চান তিনি। তৃণমূলে যোগদান করার পর বিজেপির বিরুদ্ধে একরাশ ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তিনি।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

তিনি অভিযোগ করেছেন যে, অটল বিহারী বাজপেয়ির সময়কাল ও নরেন্দ্র মোদির সময়কালের মধ্যে বিস্তর পার্থক্য আছে। এবার তাঁকেই বিজেপির বিরুদ্ধে প্রচারের কাজে লাগাতে চাইছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। অনেকে মনে করছেন, একসময়ের হেভিওয়েট বিজেপি নেতাকে যদি বিজেপি নেতৃত্বের বিরুদ্ধে প্রচারে নামানো যায়, তবে যথেষ্ট অস্বস্তিতে পড়তে পারে বিজেপি।কারণ, একদিকে যেমন তিনি কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন ব্যর্থতার কথা তুলে ধরবেন, সেইসঙ্গে রাজ্য সরকারের সাফল্যের কথাও তুলে ধরবেন সর্বভারতীয় স্তরে।

তবে একাধিক বিশেষজ্ঞ এটাও মনে করছেন যে, সর্ব ভারতীয় রাজনীতিতে এখন আর তেমন দাপট নেই যশবন্ত সিনহার। কাজেই, সে ক্ষেত্রে তাঁকে কাজে লাগিয়ে তৃণমূলের কতটা সুবিধা হবে? তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। আবার, একজন অবাঙালি রাজনীতিবিদকে দলে নেওয়ায় তৃণমূলের বহিরাগত তত্ত্বও নিয়েও তৃণমূলকে পাল্টা কটাক্ষ করার সম্ভাবনা রয়েছে।

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!