অবৈধ মাটি কাটা নিয়ে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব তীব্র শাসকদলে, ক্ষোভ বাড়ছে দলের অন্দরেই নদীয়া-২৪ পরগনা রাজ্য July 8, 2018 দলীয় নেতাদের বারেবারেই অবৈধ কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গোষ্টীদ্বন্দ্ব নিয়ে সতর্ক করেছেন নেতাদের। কিন্তু নেত্রীর এই “না” করা কথাগুলোকেই “হ্যাঁ” করতে চাইছেন শাসকদলের নেতারা। সূত্রের খবর, নদীয়ার গয়েশপুর পুরসভার 9 নং ওয়ার্ডের সাঁতরাপাড়া-তীরপাড়া এলাকায় পুরসভার অনুমতি ছাড়াই গত তিন দিন ধরে মাটি কাটার কাজ করছিলেন স্থানীয় ওয়ার্ডের তৃণমূল সভাপতি। বিষয়টি জানা মাত্র এলাকায় গিয়ে সেই মাটি কাটার কাজ বন্ধ করে দেন সেই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পিয়ালি বৈদ্য। অভিযোগ, এরপরই মাটিকাটা বন্ধের নির্দেশ দেওয়ায় কাউন্সিলরের সঙ্গে প্রবল বচসায় জড়িয়ে পড়েন গয়েশপুর শহর তৃনমূল সভাপতি সুকান্ত চট্টোপাধ্যায়। আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে ——————————————————————————————- এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে। কাউন্সিলর পিয়ালি বৈদ্য বলেন, “এদিন মাটি কাটা আটকাতে গেলে সুকান্ত চট্টোপাধ্যায় আমায় বাধা দেন। অনুমতির কাগজপত্র দেখাতে বললে তিনি বলেন, “এটা চেয়ারম্যান কাউন্সিলরের দেখার বিষয় নয়। এখানে দল এবং আমিই সর্বেসর্বা।” জানা গেছে, এই ঘটনার সম্পূর্ন বিবরন লিখিতভাবে চেয়ারম্যানকে জানিয়েছেন সেই কাউন্সিলর। এদিকে অভিযুক্ত শহর তৃনমূল সভাপতি সুকান্ত চট্টোপাধ্যায়কে ফোন করলেও তিনি মোবাইলেরই সুইচড অফ করে দেন। এই প্রসঙ্গে নদীয়া জেলা তৃনমূলের সভাপতি গৌরীশঙ্কর দত্ত বলেন, “বেআইনিভাবে কেউ এধরনের কাজ করে থাকলে প্রশাসন উপযুক্ত পদক্ষেপ নেবে। দলও অভিযুক্তের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহন করবে।” গয়েশপুর পুরসভার চেয়ারম্যান মরনকুমার দে জানান, “কাউন্সিলরের কাছ থেকে জানার পরেই ইঞ্জিনিয়ারদের পাঠিয়ে অবৈধভাবে মাটি কাটার কাজ বন্ধ করেছি” আপনার মতামত জানান -