হাইকোর্টে পঞ্চায়েত মামলা নিয়ে চলছে জোর সওয়াল, কি হবে রায় তাকিয়ে গোটা বঙ্গ রাজ্য April 18, 2018 পঞ্চায়েত মামলা নিয়ে আজ ফের কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চে শুরু হয়েছে শুনানি। বিচারপতি সুব্রত তালুকদারের এজলাসে মামলার শুনানি চলছে। এখন এই মুহূর্তে চলছে জোর সওয়াল। জানা গেছে আজ শুনানির শুরুতেই দেশের শীর্ষ দলের প্রসঙ্গ টেনে তৃণমূল কংগ্রেসের আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ” নির্বাচনী আচরণবিধি লাগু হওয়ার পর আদালত তাতে হস্তক্ষেপ করতে পারে না। এনিয়ে সুপ্রিম কোর্টের একাধিক রায় রয়েছে।” বিচারপতি জানান যে, “সুপ্রিম কোর্ট এবং হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ, দ্রুত মামলার নিষ্পত্তি করতে হবে । তাই অন্য রাজনৈতিক দলগুলিকে হলফনামা জমা দিতে হবে না। কারণ সে সময় আর নেই। আইন মোতাবেক সকলের বক্তব্য শোনা হবে।” এরপর বিরোধীদের মনোনয়ন জমা দেওয়া নিয়ে সন্ত্রাসের অভিযোগ যে মিথ্যা তা প্রমান করতে প্রশ্ন তোলেন কল্যানবাবু। আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে ১, যাঁরা অভিযোগ করছেন, মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারেননি, BDO ও SDO অফিস পৌঁছাতে পারেননি, তাঁরা কেউ কি পুলিশের কাছে অভিযোগ জানিয়েছিলেন ? ২.যদি তাই হয়, তাহলে কীভাবে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার তালিকায় বিজেপি দ্বিতীয় স্থানে উঠে এল ? ৩. বিরোধীরা যে বলছে পুলিশ সরকারের হাতের পুতুল কি প্রমান আছে তাদের ? ৪. অশান্তি যে হয়েছে তার কি প্রমান আছে ? ৫.কোন ব্লকে মনোনয়ন দিতে পারেনি বিরোধীরা ? ৬. FIR কই ? ৭.পুলিশের কাছে কটা অভিযোগ জমা পড়েছে ? ৮.এভাবে আদালতকে কি অবমাননা করা হচ্ছে না ? ৯. সংবাদপত্র বা টেলিভিশন কখনও কোনও প্রমাণ হতে পারে না। তাই বিজেপি-র আবেদন কি গ্রহণযোগ্য ? ১o. বাম আমলে অর্থাৎ ২০০৩ ও ২০০৪ সালের পঞ্চায়েত ও লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি কতগুলি আসনে মনোনয়ন জমা করেছিল আর এখন কতগুলি আসনে মনোনয়ন জমা করেছে ? ফলে এই পার্থক্যই বলছে বিজেপি মিথ্যা বলছে। ১১.মনোনয়নপর্বে অশান্তি নিয়ে কোনো পুলিশি অভিযোগ নেই ,বিরোধীরা মঞ্চে আর ঠান্ডা ঘরে বসে ধোঁয়া তুলছেন। আপনার মতামত জানান -