এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > অকষ্মাৎ ইস্তফা টুইটারের রেসিডেন্ট গ্রিভান্স অফিসারের, দেশে টুইটারের স্থায়িত্বই প্রশ্নের মুখে

অকষ্মাৎ ইস্তফা টুইটারের রেসিডেন্ট গ্রিভান্স অফিসারের, দেশে টুইটারের স্থায়িত্বই প্রশ্নের মুখে


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – গত ২৫ সে মে থেকে নয়া তথ্য প্রযুক্তি আইন দেশে কার্যকর করা হয়েছে, যে আইন অনুযায়ী সোশ্যাল মিডিয়ার প্ল্যাটফর্ম গুলিকে অভিযোগ সমাধানের জন্য ব্যবস্থা রাখার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। সোসাল প্লাটফর্ম ব্যবহারকারীদের বিদ্রুপ, ট্রোল, কটাক্ষ নিয়ে যদি কোন অভিযোগ আসে, তবে তার মীমাংসার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

এরপর সমস্ত সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলিকে রেসিডেন্ট গ্রিভান্স অফিসার নিয়োগ করার নির্দেশ দেয়া হয়। এই অফিসারের নাম, তাঁর সঙ্গে কিভাবে যোগাযোগ করা যাবে? সে বিষয়ে জানাবার কথা বলা হয় সোশ্যাল মিডিয়ার প্ল্যাটফর্মগুলিকে, আর এই গ্রিভান্স অফিসারকে অবশ্যই ভারতবাসী হতে হবে, বলে নির্দেশ দেওয়া হয়।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

এই বিষয় নিয়েই টুইটারের সঙ্গে সঙ্গে চলে কেন্দ্রীয় সরকারের সংঘাত চলে। এরপর কেন্দ্রের পক্ষ থেকে নোটিশ পাঠানো হয় টুইটারকে। এরপর টুইটারের পক্ষ থেকে জানানো হয় যে, দেশের তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক আইন তারা মেনে চলতে ইচ্ছুক। এরপর টুইটারের অন্তর্বর্তী আবাসিক গ্রিভান্স অফিসার হিসেবে ধর্মেন্দ্র চতুরকে নিয়োগ করা হয়েছিল। কিন্তু হঠাৎ তিনি ইস্তফা দিলেন। তাই এই পদটি শূন্য হয়ে গেছে।

কেন তিনি ইস্তফা দিলেন? তা এখনো জানা যায়নি। তবে, টুইটারের ওয়েবসাইটে তার নাম দেখতে পাওয়া যাচ্ছে না। এ ব্যাপারে এখনো পর্যন্ত কোনো বক্তব্য রাখে নি টুইটার। কিন্তু তথ্যপ্রযুক্তি আইন অনুসারে এই অফিসার রাখা বাধ্যতামূলক। তাই ধর্মেন্দ্র চতুর ইস্তফা দেওয়ার বড় সমস্যার মুখে পড়তে পারে টুইটার।

এদিকে, গত শুক্রবার টুইটারে একটি পোস্ট করার পর প্রায় একঘন্টা কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী রবিশংকর প্রসাদকে তাঁর টুইটার অ্যাকাউন্টে ঢুকতে দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ করা হয়েছে। তিনি অভিযোগ করেছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডিজিটাল মিলেনিয়াম কপিরাইট আইন ভঙ্গের অভিযোগ দেখিয়ে তাঁকে প্রায় এক ঘণ্টা তার অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে দেয়া হয়নি।

এরপর তাঁকে অ্যাকাউন্ট খোলার অনুমতি দেয়া হয়েছিল। তিনি অভিযোগ করেছেন, এর দ্বারা টুইটার নয়া তথ্যপ্রযুক্তি আইনের নিয়ম ভঙ্গ করেছে। টুইটারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, একটি নির্দিষ্ট টুইটের কারণে মন্ত্রীকে অ্যাকাউন্ট খুলতে দেয়া হয়নি, সাময়িক ব্লক করে দেয়া হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডিজিটাল মিলেনিয়াম কপিরাইট আইনের ভিত্তিতে তাঁর অ্যাকাউন্ট ব্যবহারের ওপর সাময়িকভাবে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছিল।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!