অনুব্রত-গড়ে গুলিবিদ্ধ হেভিওয়েট তৃণমূল নেতা, লোকসভা নির্বাচনের আগে এহেন ঘটনায় বাড়ছে জল্পনা মালদা-মুর্শিদাবাদ-বীরভূম রাজ্য October 22, 2018 কয়েকমাস আগেই খবরের শিরোনামে উঠে এসেছিল খয়রাশোলের নাম। আর মাত্র কয়েক মাসের ব্যবধানে বীরভূমের খয়রাশোলে ফের গুলিবিদ্ধ তৃণমূল কংগ্রেসের ব্লক সভাপতি দীপক সরকার। তাও রাতের অন্ধকারে নয় একেবারে দিনদুপুরে। রবিবার ভরদুপুরে হিংলোর নদীর চরে তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় কয়েকজন দুষ্কতী। ধারালো অস্ত্র দিয়ে শাসকদলের এই নেতাকে কোপ মারা হয় বলেও অভিযোগ উঠেছে।বর্তমানে আশঙ্কাজনক অবস্থায় দুর্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভরতি দীপক সরকার। তবে এই ঘটনা নিয়ে মুখ খুলতে নারাজ তৃণমূলের বীরভূমের জেলা নেতৃত্ব। বীরভূমের খয়রাশোলে দীপক সরকার শাসকদলের দাপুটে নেতা হিসেবেই পরিচিত। তিনি সেখানকার তৃণমূলের ব্লক সভাপতিও বটে। বর্তমানে খয়রাশোলেই থাকেন দীপকবাবু। তবে তাঁর পৈত্রিক বাড়ি খয়রাশোল ব্লকের কেন্দ্রঘোরিয়া নামক গ্রামে। রবিবার দুপুরে বাইকে চেপে গ্রামের বাড়ি থেকে খয়রাশোলে ফিরছিলেন শাসকদলের এই নেতা। আসার পথে,হঠাৎই হিংলো নদীর চরে তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, দীপকবাবুর চোয়ালে ও কোমরে গুলি লাগায় বাইক থেকে পড়ে যান তিনি। এরপরই শাসকদলের ওই নেতাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপ মেরে চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা। দীপক সরকারকে উদ্ধার করে প্রথমেই নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় নাগড়কোদা প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। পরে সেখান থেকে স্থানান্তরিত করা হয় দুর্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে। দীপক সরকারের শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক বলেই জানা গিয়েছে। ফেসবুকের কিছু টেকনিকাল প্রবলেমের জন্য সব খবর আপনাদের কাছে পৌঁছেছে না। তাই আরো করুন এই লিঙ্কেখবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক কয়েক মাসে আগেও হামলা হয়েছিল দীপকবাবুর উপর। খয়রাশোলে তৃণমূল পার্টি অফিসে থেকে বাড়ি ফেরার পথে, তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালিয়েছিল একদল দুষ্কৃতী। সেবার চোখ ও চোয়ালের পাশ দিয়ে গুলি বেরিয়ে যাওয়ায় জোর বাঁচা বেঁচে যান শাসকদলের নেতা দীপক সরকার। কিন্তু,কে বা কারা বারবার হামলা চালাচ্ছে? এনিয়ে মুখ খোলেননি শাসকদলের বীরভূম জেলা নেতৃত্ব। তাদের বক্তব্য, পরিকল্পনামাফিক দীপক সরকারের উপর হামলার চালানো হয়েছে। আগে থেকেই হিংলো নদীর চরে ওত পেতে বসেছিল চারজন দুষ্কৃতী। কিন্তু এই হামলার নেপথ্যে কারা?কেনই বা এই হামলা তার উত্তর পাওয়া যায়নি এখনও। আপনার মতামত জানান -