“আপনি যত ভয় দেখানোর চেষ্টা করছেন তত মানুষ আপনাকে হারাতে একজোট হচ্ছে।” – কটাক্ষ প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় বিজেপি রাজনীতি April 10, 2021 প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – চতুর্থ দফার ভোট গ্রহণের দিনে আজ রাজ্যে এসেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। শিলিগুড়ির পর কৃষ্ণ নগরের জনসভায় যোগ দান করলেন তিনি। শিলিগুড়ির মত কৃষ্ণনগরের জনসভাতেও তিনি প্রবল কটাক্ষ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। প্রধানমন্ত্রী জানালেন, মুখ্যমন্ত্রী যতই ভয় দেখানোর চেষ্টা করছেন, ততই মানুষ তাঁকে হারাতে একজোট হচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী জানান, গণতন্ত্রের উৎসবেও মা-বোনেদের চোখের জল ফেলার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর দুর্নীতি বাংলার এমন অবস্থা করেছে। প্রধানমন্ত্রী জানালেন, বিজেপির প্রতি মানুষের যে ভরসা বাড়ছে, মানুষের চোখেই তিনি সেই বিশ্বাস দেখতে পাচ্ছেন। বিজেপি সরকার বাংলায় নতুন রাজনীতির পরিবেশ সৃষ্টি করবে। সিন্ডিকেটের খেলা শেষ হবে। শেষ হবে তৃণমূলের খেলা। তোলাবাজির খেলা শেষ হবে। কাটমানির খেলা শেষ হবে। হিংসার খেলা শেষ হবে। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - প্রধানমন্ত্রী জানালেন, মুখ্যমন্ত্রী যতই ভয় দেখানোর চেষ্টা করছেন, ততই মানুষ তাঁকে হারাতে একজোট হচ্ছেন। বাংলার নতুন প্রজন্ম মুখ্যমন্ত্রীকে হারাচ্ছেন। বাংলার মহিলা, বাংলার গরীব, মধ্যবিত্ত সকলেই হারাচ্ছেন তাঁকে। এরপর, মুখ্যমন্ত্রীকে হুঁশিয়ারি দিয়ে প্রধানমন্ত্রী জানালেন, এটা হল ২০২১ সালের বাংলা। গণতন্ত্রের সঙ্গে আর খেলা করতে দেওয়া হবে না তাঁকে। কেন্দ্রীয় বাহিনী গোটা দেশেই নির্বাচনের সময় কাজ করে থাকে। সমস্যা কেন্দ্রীয় বাহিনীর নয়, সমস্যা হিংসার। ছাপ্পা ভোট না দিতে পারায় সমস্যা হচ্ছে মুখ্যমন্ত্রীর। তিনি জানালেন, মুখ্যমন্ত্রীর কাছে মানবিকতার আশা ছেড়ে দিয়েছে পশ্চিমবঙ্গবাসী। মা-বোনেদের চোখের জলের কারণ হয়ে উঠেছে তৃণমূল। প্রধানমন্ত্রী জানান, মুখ্যমন্ত্রী এখন পুরনো খেলা শুরু করেছেন। পশ্চিমবঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী হিংসার চেষ্টা করছেন। তাঁকে কটাক্ষ করে তিনি জানালেন, মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচন কমিশনকে গালি দিচ্ছেন, কেন্দ্রীয় বাহিনীকে গালি দিচ্ছেন, এমনকি প্রধানমন্ত্রীকেও গালি দিচ্ছেন। এখন নিজেদের দলের বুথ এজেন্টদেরও তিনি গালি দিচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী জানান, আগামী ২ রা মে আসল পরিবর্তন আসছে। কালবৈশাখীর ঝড়ে উড়ে যাবে তৃণমূল। হারার ভয়ে মুখ্যমন্ত্রীর মুখে যে রাগ দেখা যায়। তার কারণ শুধু প্রধানমন্ত্রী বা বিজেপি নয়, এর কারণ সে সব মানুষ যাদের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। তিনি জানালেন, তৃণমূল সরকার মানুষকে বেকারি, হতাশা, লাঠি, ডান্ডা, অপমান ছাড়া আর কিছুই দিতে পারেনি। আপনার মতামত জানান -