এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > ”কবে বিয়ে হবে, তার পর ভোজ, এখন থেকে বলে দিলে হবে?” ফের বিস্ফোরক অনুব্রত ? জানুন কার বিয়ে

”কবে বিয়ে হবে, তার পর ভোজ, এখন থেকে বলে দিলে হবে?” ফের বিস্ফোরক অনুব্রত ? জানুন কার বিয়ে


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট- পঞ্চায়েত ভোট থেকে শুরু করে লোকসভা নির্বাচন পর্যন্ত তৃণমূল কর্মীদের উদ্দেশ্যে কেষ্টদার জনপ্রিয় ডায়লগ রাজনীতিকে প্রাণবন্ত রাখতে যে অনেকটাই কার্যকরী, সে কথা আলাদা করে বলে দিতে হয় না। তিনি মুখ খুললেই তাঁর ডায়লগে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় উঠবে, সেটা এতদিনে জেনে গেছে নিশ্চয়ই প্রায় সকলেই। আর তা নিয়ে বিরোধীদের মধ্যে কথা হবে না, সেটা হতে পারে না।সেইসঙ্গে বহুদিন ধরে সেই কথার রেশ ধরে জনপ্রিয় ডায়লগ মানুষের মুখে মুখে ঘুরবে না তাও বলা যায় না।

সেখানে, অতীতে কখনও তাঁকে বলতে শোনা গেছে ‘চড়াম চড়াম’ বাদ্যি আবার কখনও বলছেন, ভোটের দিন সকলের জন্য ‘গুড়বাতাসা’ রেডি। ২০১৮ সালে তাঁরই জনপ্রিয় ডায়লগ ভোটের দিন রাস্তায় উন্নয়ন দাঁড়িয়ে থাকা নিয়ে বিস্তর জল্পনা হয়েছিল। সেইসঙ্গে বিরোধীদের জন্য ‘নকুলদানা রেডি’ বা দলীয় কর্মীদের হাতে ‘পাঁচন’ তুলে দেওয়া, রাজনৈতিক বিরোধীর বাড়িঘর ভেঙে ‘চুরমার’ করে দেওয়া থেকে ‘শুঁটিয়ে লাল’ করে দেওয়ার দাওয়াই মুখে মুখে ফিরেছে মানুষের।

তবে সম্প্রতি তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল ওরফে কেষ্টদা এবারে অনেকটাই সতর্কতা বলে মনে করা হচ্ছে। তাই বিধানসভা নির্বাচনের আগে তিনি নিজের মুখে যেকোনো কথা বেফাঁস বলে ফেলতে রাজি নন বলেই জানা গেছে। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের দিল্লি ফিরে যাবার দিন রাতেই তাঁর বিভিন্ন বক্তব্যের সমালোচনা করতে সাংবাদিক বৈঠক করেছিলেন অনুব্রত মণ্ডল।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

আর সেখানেই প্রশ্ন ওঠে বিধানসভা নির্বাচনে কেষ্টদার নতুন ডায়লগ কি? তবে সেক্ষেত্রে কিন্তু তাঁর সতর্ক উত্তরই পেতে দেখা গেছে। এদিন তিনি বলেন, “কবে বিয়ে হবে, তার পর ভোজ, এখন থেকে বলে দিলে হবে? ভোট ঘোষণা হোক, তার পর বলে দেব।” আর সেটা শুনেই অবাক হয়েছেন অনেকেই। তবে হঠাৎ করে তাঁর এহেন ভোল বদলের পেছনে কি রহস্য রয়েছে, সেই নিয়ে প্রশ্ন উঠতে দেখা গেছে।

তবে এক্ষেত্রে তৃণমূল সূত্রে জানা গেছে, ভোটের আগের কথাবার্তায় রাশ টানার জন্য তৃণমূলের সর্বোচ্চ নেতৃত্বের তরফে তাঁর কাছে বেশ কড়া বার্তা পাঠানো হয়েছে। আর তাতেই এই সংযম। তবে এটা শুনে আবার বিরোধীদের মুখে শোনা গেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের “বেফাঁস কথা কাহিনী”। বিরোধীদের মতে, যেখানে তৃণমূলের সর্বোচ্চ নেত্রীই মুখে লাগাম রাখতে পারেন না, সেক্ষেত্রে দলের একজন নেতার ক্ষেত্রে এ বার্তা দেওয়া আদৌ তাঁর কাছে যুক্তিযুক্ত কিনা, সেটা নিয়েও হাসির রোল উঠতে দেখা গেছে বিরোধী মহলে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!