রাজ্য বিজেপির দুই হেভিওয়েট নেতার তিক্ততা প্রকাশ্যে, জেনে নিন কলকাতা রাজ্য January 11, 2020 রাজ্যে আজ আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। রাজ্য বিজেপির অন্দরে রীতিমতো হৈহৈ কান্ড। আর তার মধ্যেই প্রকাশ্যে এসে পড়ল রাজ্য বিজেপির অভ্যন্তরীণ তিক্ততা। সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন)-এর সঙ্গে তাঁর দুই সহকারীর তিক্ততা এবার প্রকাশ্যে চলে এলো যা ঘিরেই প্রবল অস্বস্তিতে গেরুয়া শিবির। জানা যাচ্ছে মোদী কলকাতায় আসার আগে মোদী মন্ত্রিসভার সদস্য তথা জাহাজ প্রতিমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডবীয় এ রাজ্যে এসেছেন। শুক্রবার তিনি রাজভবনে এবং নবান্নে গিয়ে রাজ্যপাল এবং মুখ্যমন্ত্রীকে নিমন্ত্রণ করেন প্রধানমন্ত্রীর অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য।মাণ্ডবীয় এ দিন রাজ্য বিজেপির সদর দফতরেও যান। আর এই সব নিয়ে বিজেপির অন্দরে শুরু হয়েছে তিক্ততা যা প্রকাশ্যে এসেছে টুইটের মাধ্যমে। রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) সুব্রত চট্টোপাধ্যায় দুটো ছবি টুইট করেন। ছবিতে দেখা যাচ্ছে যে , সেখানে রয়েছেন সুব্রত চট্টোপাধ্যায়কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মাণ্ডবীয়, সাংসদ তথা রাজ্য বিজেপির অন্যতম সহ-সভাপতি সুভাষ সরকার, আর এক সহ-সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার, সাধারণ সম্পাদক প্রতাপ বন্দ্যোপাধ্যায়-ও ছবির উপরে সুব্রত লিখেছেন, রাজ্য বিজেপির বিশেষ বৈঠকে উপস্থিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং রাজ্য নেতৃত্ব। না এর মধ্যে কোনো বিতর্কের বিষয় নেই। কিন্তু বিতর্ক শুরু হয় কিছুক্ষন পরে। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - কিছু ক্ষণের মধ্যেই সুব্রতর এই টুইট তুলে ধরে টুইট করেন রাজ্য বিজেপির সহকারী সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) কিশোর বর্মণ। তিনি লেখেন, “দুর্ভাগ্য আমার, এই রাজ্য বিজেপির বিশেষ বৈঠকের কোনও সূচনা দুই সহ সংগঠন সাধারণ সম্পাদককে দেওয়া হয়নি।” কটাক্ষের সুরে কিশোর আরও লেখেন, “আপনার টুইট দেখে জানলাম। ধন্যবাদ।” বিজেপি নেতার এই টুইট ঘিরেই শুরু হয়েছে জোর গুঞ্জন। আর এর ফলে বিজেপির অস্বস্তিতে যে বেড়েছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। আপনার মতামত জানান -