চীনকে সবক শেখাতে আরও বড় পদক্ষেপ মোদী সরকারের! অ্যামাজন-ফ্লিপকার্টের জন্য নতুন নির্দেশিকা? রাজ্য July 11, 2020 প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – দেশ জুড়ে চীনা দ্রব্য বয়কটকে কেন্দ্র করে দেশের অর্থনৈতিক রূপরেখায় ও জনমানসে যে বিশাল প্রভাব পড়েছে, তার অন্যতম বড় নিদর্শন হল দেশের শিল্প লগ্নি ও উন্নয়ণ দপ্তর ‘ ডিপিআইআইটি’র সদ্য গ্রহণ করা নতুন পরিকল্পনা। ডিপিআইআইটি অ্যামাজন বা ফ্লিপকার্টের মতো ই-কমার্সের মতো সংস্থানগুলির কাছে প্রস্তাব রেখেছে তারা যেন তাদের সাইটে উল্লেখ করে কোন দ্রব্য কোন দেশ নির্মিত। এমনকি, কোন দ্রব্যের কতো পরিমান কাঁচামাল কোন দেশ থেকে নেওয়া হয় সেটিরও যেন উল্লেখ থাকে। যদিও এই বিষয়টি এখনও প্রস্তাব আকারে আছে, তবে মনে করা হচ্ছে, এই পদক্ষেপের ফলে ক্রেতারা স্বাধীনতা পাবেন কোন মাল তারা কিনবেন আর কোন দ্রব্য বর্জন করবেন সেই ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে। ক্রেতা স্বাধীনতার দিক থেকে অবশ্য এই ব্যাবস্থা কাম্য। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - বুধবারের বৈঠকে এই প্রস্তাব পেশ করা হয়। সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, ই-কমার্স সংস্থাগুলি ১-লা আগস্ট থেকে তাদের সাইটে তাদের নতুন নথিভুক্ত পণ্যের নির্মাণস্থান উল্লেখ করবে এবং ১-লা অক্টোবর থেকে তাদের পুরোনো পণ্য সম্পর্কিত এই তথ্যাদি জানাবে। এই প্রস্তাবের পর থেকেই তৎপর হয়ে উঠেছে ই-কমার্স সাইটগুলি, এমনই খবর পাওয়া যাচ্ছে। যদিও এই বিষয়টি নিয়ে চরম সিদ্ধান্ত দ্বিপাক্ষিক আলোচনার ভিত্তিতে গ্রহণ করা হবে এমনটাই জানা যাচ্ছে। বুদ্ধিজীবি মহল এই ব্যাপারটিকে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন৷ ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তর এখনো কিছু জানায় নি এই বিষয়ে, তবে পুরো বিষয়টি এখনও আলোচনাধীন৷ তবে এটাও ভাবনার বিষয়, মানুষের কাছে দেশী পণ্য কেনার কতটা সুযোগ আছে। তবে দেখা যাক, ‘ ডিপিআইআইটি’ শেষ পর্যন্ত কোন পথ গ্রহণ করে। আপনার মতামত জানান -