প্রার্থী তালিকায় চমক দিতে চেয়েও বড় ধাক্কা খেলো কংগ্রেস, রাজি নন সুপারস্টার জাতীয় January 22, 2019 সদ্য অনুষ্ঠিত বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপিকে পর্যুদস্ত করে মধ্যপ্রদেশের দখল নিয়েছে কংগ্রেস। এবং তার পর থেকেই আসন্ন লোকসভা নির্বাচন নিয়ে ঘুঁটি সাজাতে শুরু করে দিয়েছে দল। আর তাই এবার প্রার্থী তালিকায় চমক আনতে চাইছে কংগ্রেস। জানা যাচ্ছে যে, জনপ্রিয় মুখ বেছে নিয়ে ভোটার বৈতরণী পার হতে চাইছে কংগ্রেস। আর এই জন্য তাদের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে কারিনা কাপুরের নাম। কংগ্রেস চায়, আসন্ন নির্বাচনে ভোপাল থেকে দাঁড়ান বলিউড অভিনেত্রী। জানা যাচ্ছে কংগ্রেসের দুই নেতা গুড্ডু চৌহান এবং অনীস খান চাইছেন করিনাকে দলের টিকিট দিতে। কারণ হিসাবে তাদের বক্তব্য যে কারিনা কাপুরের একটা বিশাল বড় ফ্যান ফলোয়ার আছে। তিনি মনসুর আলি খান পতৌদির পুত্রবধূ। পতৌদি পরিবারের সঙ্গে ভোপালের সম্পর্কও বেশ ভালো। পতৌদির পিতামহই ভোপালের শেষ নবাব হিসেবে রাজস্ব করেছিলেন।যে কারণে সইফ-করিনা, শর্মিলা ঠাকুর, সোহা আলি খানদের অনেকবারই ভোপালে আসতে দেখা গিয়েছে। আর তাই ভোপাল থেকে কারিনা কাপুর দাঁড়ালে ভালো ভোট পাবেন বলে আশাবাদী কংগ্রেস। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - আর এই নিয়ে বিস্তারিত আলোচনার জন্য মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী কমল নাথের সঙ্গে সাক্ষাত্ চাইছেন কংগ্রেসের ওই দুই নেতা। উল্লেখ্য, ১৯৯১ সালে এই ভোপাল থেকেই লোকসভা নির্বাচনে লড়েছিলেন মনসুর আলি খান পতৌদি। কিন্তু বিজেপির সুশীলচন্দ্র বর্মার কাছে বিপুল ভোটে পরাস্ত হয়েছিলেন তিনি। তবে করিনার জয়ের বিষয়ে যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী কংগ্রেসের দুই নেতা। আর এই খবর প্রকাশ্যে আসতেই শোরগোল পরে গিয়েছিলো দেশে। এদিন এই নিয়ে মুখ খুললেন অভিনেত্রী করিনা কাপুর।লোকসভা নির্বাচনে তাঁর প্রতিদ্বন্দিতার খবর গুজব বলে উড়িয়ে দিলেন তিনি। এদিন সাংবাদিকদের প্রশ্নের উওরে করিনা জানিয়েছেন, ‘রাজনীতিতে আমার কোনও উত্সাহ নেই। ভোটে লড়াই করতে চেয়ে আমি কাউকে কোনও প্রস্তাবও দিইনি। অভিনয়কেই পাখির চোখ করে আপাতত বাঁচতে চাই।’ ফলে আপাতত প্রার্থী তালিকায় চমক দিতে চাইলেও সেই তালিকা থেকে কারিনা কাপুরের নাম বাদ দিতে হচ্ছে কংগ্রেসকে। এদিকে কারিনা কাপুর না বলে দেওয়ায় একটু হলেও ধাক্কা খেলো কংগ্রেস বলে মত রাজনৈতিকমহলের। আপনার মতামত জানান -