এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > এবার থেকে ভোট প্রচারের ক্ষেত্রেও কড়া সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনের, সীমিত করা হল প্রচার পর্ব

এবার থেকে ভোট প্রচারের ক্ষেত্রেও কড়া সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনের, সীমিত করা হল প্রচার পর্ব


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – সদ্য শেষ হলো চতুর্থ দফার নির্বাচন। দিনভর গতকাল নির্বাচন জুড়ে বাংলার মানুষ দেখেছে রক্তক্ষয়, শীতলকুচির ঘটনা। একের পর এক হিংসার ঘটনা ঘটেছে আজ রাজ্যজুড়ে। শীতলকুচিতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর হাতে প্রাণ গিয়েছে চারজনের। এই অবস্থায় তৃণমূল নেত্রী শীতলকুচি যাওয়ার পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। তিনি শিলিগুড়িও চলে গিয়েছেন আজকে সমস্ত পূর্ব পরিকল্পনা বাতিল করে। ওখান থেকে সাংবাদিক বৈঠক করেছেন।

কিন্তু নির্বাচন কমিশন শীতলকুচি ঘটনা নিয়ে বড়োসড়ো পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। আগামী 72 ঘন্টা শীতলকুচিতে কোন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব প্রবেশ করতে পারবেন না। যথারীতি তৃণমূল নেত্রীর শীতলকুচি যাবার পরিকল্পনা এই মুহূর্তে ব্যর্থ হলো বলেই মনে করা হচ্ছে। তবে আগামী পরশু মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জী প্রিকল্পনা অনুযায়ী নাগরাকাটা যেতে পারবেন। নির্বাচন কমিশন আরও একটি কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে আগামী চার দফা নির্বাচনে। পঞ্চম দফার নির্বাচন থেকেই অষ্টম দফা পর্যন্ত বাংলায় 72 ঘন্টা আগে প্রচার বন্ধ করার নির্দেশ জারি করল আজ থেকে কমিশন।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

এতদিন পর্যন্ত 48 ঘণ্টা আগে প্রচার বন্ধ করার নির্দেশ জারি ছিল নির্বাচন কমিশনের। কিন্তু এবার থেকে নতুন নিয়ম। খুব স্বাভাবিকভাবেই কমিশনের এই পদক্ষেপ নিয়েও রাজনৈতিক মহলে চলছে কড়া সমালোচনা। আগামী চার দফায় প্রচারপর্বে প্রত্যেক প্রার্থীই কম সময় পাবে। তৃণমূলের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, নির্বাচন কমিশন বিজেপির কথা অনুযায়ী কাজ করছে এ রাজ্যে। এ প্রসঙ্গে তৃণমূল সাংসদ দোলা সেনের দাবি, দেশে আর কিছুদিনের মধ্যেই জরুরি অবস্থা ঘোষণা হবে।

ইতিমধ্যেই বাংলায় 4 দফা নির্বাচন হয়ে গেছে। দফা যত বাড়ছে, ততোই রাজ্যে হিংসার ঘটনা বেড়ে চলেছে। আর তাই শোনা যাচ্ছে, নির্বাচন কমিশন এবার আরও বেশি কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যে আনার ব্যবস্থা করতে চলেছে। ইতিমধ্যেই রেকর্ডসংখ্যক কেন্দ্রীয় বাহিনী রয়েছে রাজ্যে। তাতেও নির্বাচন কমিশন হিংসার ঘটনা আটকাতে পারছেনা। কার্যত নির্বাচন কমিশনকেই এককথায় আইন শৃঙ্খলা ব্যর্থ হওয়ার জন্য দায়ী করা হচ্ছে। আপাতত দেখা যাক, আগামী চার দফা নির্বাচনে বাংলার জন্য নির্বাচন কমিশন আর কি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করে!

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!