এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > একুশেই প্রমাণ হয়ে যাবে কে বড় নেতা- প্রশান্ত কিশোর নাকি শুভেন্দু অধিকারী? খোলাখুলি চ্যালেঞ্জ শুভেন্দুর অনুগামীর

একুশেই প্রমাণ হয়ে যাবে কে বড় নেতা- প্রশান্ত কিশোর নাকি শুভেন্দু অধিকারী? খোলাখুলি চ্যালেঞ্জ শুভেন্দুর অনুগামীর


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – শুভেন্দু অধিকারীর দলের প্রতি ক্ষোভের নেপথ্যে যে পিকের সম্পর্ক রয়েছে, সেকথা আগেই জানা গিয়েছিল। সেখানে শুধু শুভেন্দু অধিকারী নয়, দলের একাধিক নেতা মন্ত্রীর কথাতেই তাঁর বিরুদ্ধে গলা চড়াতে শোনা গিয়েছিল। তবুও তৃণমূলে এখনও পর্যন্ত পিকে কে নিয়ে কোনো হেলদোল লক্ষ্য করা যাননি বলেই জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

তবে, এবার সেই পিকে তথা তৃণমূলকেই চ্যালেঞ্জ করলেন দাদার অনুগামীরা। সেখানে তাঁরা স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন, একুশেই প্রমাণ হয়ে যাবে, প্রশান্ত কিশোর নাকি শুভেন্দু অধিকারী কে বড় নেতা। বস্তুত, দাদার অনুগামীদের পোস্টার কাণ্ডে আপাতত রাজ্য রাজনীতি অতিষ্ট। সেখানে তাঁদের দাবি, পিকচার আভি বাকি হ্যায়।

অন্যদিকে, সম্প্রতি বহিষ্কৃত হওয়ার পরই তৃণমূলকে কটাক্ষ করার সঙ্গে সঙ্গে শুভেন্দু অধিকারী-ঘনিষ্ঠ কনিষ্ক পণ্ডা জানিয়েছেন, একুশেই প্রমাণ হয়ে যাবে কে বড় নেতা- প্রশান্ত কিশোর নাকি শুভেন্দু অধিকারী। তাই তাঁর কথায় রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এবার ক্রমশ শুভেন্দুর তৃণমূল থেকে সরে আসার কারণ স্পষ্ট হতে শুরু করেছে।

বস্তুত, শুভেন্দু অধিকারী যে প্রথম থেকেই প্রশান্ত কিশোরকে সংগঠনের কাজে লাগানোর ঘোর বিরোধী ছিলেন, সেকথা কারো অজানা নয়। বারবার তিনি সেটা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জানিয়েছিলেন বলেও জানা যায়। কিন্তু অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাকে গুরুত্ব দিয়ে প্রশান্ত কিশোরকে সরাসরি তৃণমূলের সংগঠনের কাজে নিযুক্ত করেছিলেন তিনি।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

সেখানে তাঁর কথামতোই সংগঠন সাজানো হয়। আর তাতেই বিপত্তি শুরু হয়। আর সেখানেই শুভেন্দু অধিকারীর পূর্ব মেদিনীপুরের রাজনীতিতে শুভেন্দু অধিকারীর ডান হাত বলে পরিচিত ছিলেন কনিষ্ক পাণ্ডা। তাঁকে সম্প্রতি দল থেকে বহিষ্কার করার পর শুভেন্দু অধিকারীকে তিনি বাংলার ভবিষ্যত মুখ্যমন্ত্রী বলেও দাবি করেন।

তবে এদিন তাঁকে শুভেন্দু অধিকারীকে নিয়ে প্রশান্ত কিশোরের সঙ্গে তুলনা করতে দেখা গেছে। গেরুয়া রঙের অফিস উদ্বোধন করে শুভেন্দু অধিকারীর ছবি টাঙিয়ে, সেটিকে শুভেন্দু অধিকারীর সহায়তা কেন্দ্র বলে জানিয়েছেন তিনি। সেইসঙ্গে তাঁর মন্তব্য, সবেমাত্র ট্রেলার দেখেছেন। এখনও সিনেমাটা দেখাই বাকি।

শুধু তাই নয়, তাঁর কথায়, দুয়ারে সরকারের থেকেও, বাংলায় এখন শুভেন্দু অধিকারীকে বেশি দরকার। সেইসঙ্গে শুভেন্দু অধিকারী মানেই উন্নয়ন, শুভেন্দু অধিকারী মানেই অর্থনৈতিক উন্নতি বলেই দাবি করতে দেখা গেছে তাঁকে। সেইসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবার সময় এসেছে বলেও এদিন কটাক্ষ করতে দেখা গেছে তাঁকে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!