এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > ছাপ্পা ভোট, বুথ দখল রুখতে ও ভোটারদের নিরাপত্তা দিতে নয়া পদক্ষেপ কমিশনের

ছাপ্পা ভোট, বুথ দখল রুখতে ও ভোটারদের নিরাপত্তা দিতে নয়া পদক্ষেপ কমিশনের

প্রথম দফার ভোট সদ্য শেষ হয়েছে। আর সেই নিয়ে বিরোধীরা দাবি করেছে যে এই ভোটে রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস কারচুপি করেছে আর এই নিয়ে তারা নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগও জানিয়েছে। ইতিমধ্যেই কোচবিহারের বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামানিক ভোটার দিন রাতে পান নির্বাচনের দাবিতে ধারণায় বসেছিলেন। পাশাপাশি মুকুল রায়, শঙ্কুদেব পান্ডা রাজ্য নির্বাচন কমিশনের ঘরে ধর্নায় বসেছিলেন সুস্থ নির্বাচনের দাবিতে। আর সেই কারনেই কমিশন এবার নড়েচড়ে বসেছেন। কড়া নজরদারিতে ছাপ্পা ভোট, বুথ দখল রুখতে ও ভোটারদের নিরাপত্তা দিতে মোতায়েন করা হবে প্রচুর কেন্দ্রীয় বাহিনি এমনটাই জানা গেছে।

তদের কড়া নির্দেশ দেওয়া থাকবে যাতে তারা ভোট সংলগ্ন এলাকায় গিয়ে টহল দেয়। ভোটাররা এবার নিজেরদের পছন্দসই দলকে ভোট দিতে পারবেন। নির্বাচন কমিশন এই নির্দেশ দিতেই কেন্দীয় বাহিনী তাদের কাজে নেমে পড়েছেন। জলপাইগুড়ির বিভিন্ন এলাকায় চলবে টহলদারী। ইতিমধ্যে জানা গেল ২৯ কোম্পানির কেন্দ্রীয় বাহিনী জেলায় জেলায় বিভক্ত হয়ে নজরদারি চালাবে।

নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে ভোট নিয়ে কোনও রকম কারচুপি আর তারা হতে দেবে না । বিরোধী দলের অভিযোগ, সদর ব্লকের বারোপাটিয়া নতুন বস গ্রাম পঞ্চায়েত, পাটকাটা গ্রাম পঞ্চায়েত,পাহাড় পুর, গরালবাড়ি, বেরুবাড়ি, মণ্ডলঘাট গ্রাম পঞ্চায়েত সহ বেশকয়কটি গ্রামে পঞ্চায়েত নির্বাচনে ছাপ্পা ভোট হয়েছে বলে তারা জানিয়েছে। । এই সকল এলাকার বাসিন্দারা জানিয়েছেন তারা নিজেদের ভোট নিজেদের ইচ্ছেমত দিতে পারেন নি। এরপর কেন্দীয় বাহিনি নিয়োগ হলে গ্রামে শান্তি ফিরে আসে। গ্রামবাসীদের বক্তব্য অনুযায়ী কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকলে তারা শান্তিতে ভোট দিতে পারবেন।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

সুত্রের সংবাদ থেকে জানা যায়, নির্বাচন কে সুষ্ঠু ভাবে পরিচালা, ছাপ্পা ভোট এবং বুথ জ্যাম ইত্যাদি গুন্ডামী রুখতে বিশেষ বাহিনী নিযুক্ত করছে কমিশন। সমুহ ভোটের দিন বিভিন্ন বুথে বুথে এঁরা তাদের নজরদারি বহাল রাখবেন।ভোট প্রাঙ্গনে কোনো রকম সমস্যার সৃষ্টি হলে খবর পাওয়ার অতি সত্বর সেই সমস্যা নিবারনের ব্যবস্থাও ঠিক করা আছে বলে জানিয়েছেন কমিশন।

এদিকে প্রথম দফার নর্বাচন শেষ হলো কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ার লোকসভা কেন্দ্রের নির্বাচন । ওই দুই নির্বাচনে যা ভুল ছিল তার থেকে নির্বাচন কমিশন যথেষ্ট শিক্ষা পেয়েছে, আর তাই পঞ্চায়েত ভোটে সন্ত্রাসের কথা মাথায় রেখে জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং ও রায়গঞ্জের মতো জায়গায় দ্বিতীয় দফার ভোট নিয়ে দুষ্কৃতি দের জন্য কোনোরকম সুযোগ রাখতে চায় নি কমিশন।

এ বিষয়ে, ,ভোটাররা যাতে তাদের নিজস্ব ভোট তাদের পছন্দসই দলকেই দিতে পারেন তার জন্য পুলিশ সুপার অমিতাভ বাবু বলেছেন তার জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনি থাকছেই।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!