এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > ঝাড়গ্রামে ঝড় তুলে তৃণমূল কংগ্রেসকে তীব্র আক্রমন স্মৃতি ইরানির

ঝাড়গ্রামে ঝড় তুলে তৃণমূল কংগ্রেসকে তীব্র আক্রমন স্মৃতি ইরানির


বাংলায় শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস যতই দাবি করুক আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যের ৪২ টি আসনের মধ্যে ৪২ টিতেই জয়ী হবে তারা – বাংলায় পরিবর্তনের পরিবর্তন করতে মরিয়া গেরুয়া শিবির। আর তাই বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ দাবি করেছেন বাংলা থেকে অন্তত ২২-২৩ টি আসন আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে জিতবে গেরুয়া শিবির। সেই লক্ষ্যে, বাংলায় পরপর পাঁচটি জনসভা করার কথা ছিল তাঁর।

কিন্তু গতকাল মালদায় তাঁর প্রথম জনসভাটি করেই শারীরিক অসুস্থতার কারণে দিল্লি ফেরত যেতে হয় গেরুয়া শিবিরের প্রধান সেনাপতিকে। ফলে আজকের প্রস্তাবিত ঝাড়গ্রামে সভার ভার এসে পরে নরেন্দ্র মোদী সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী স্মৃতি ইরানির উপর। আর দলনেতার দেখানো পথেই ঝাড়গ্রামে এসে আক্রমণের রীতিমত খড় তুললেন তিনি। রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস তো বটেই স্মৃতি ইরানির আক্রমণের তালিকা থেকে বাদ যায় নি ১৯ শে জানুয়ারী ব্রিগেডে অংশগ্রহণ করা বিরোধীরাও।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

ঝাড়গ্রামের সভামঞ্চ থেকে সবাইকে করে দিয়ে বাংলাতেই তাঁর অধিকাংশ বক্তব্য রেখে স্মৃতি ইরানি বলেন, বাংলায় ভালো নেই মানুষ, বাংলার মানুষের দুর্দশা চলছেই। বাংলার মানুষ এই সরকারকে শুধু তোলাবাজি ট্যাক্স দিতে দিতেই শেষ। দিদি ভয় পেয়ে গিয়েছেন, তা না হলে বিজেপির যাত্রায় এত ভয় কেন, কেন বিজেপির জনসভা নিয়ে এত আপত্তি। পাশাপাশি বিরোধীদের জোট গোড়ার প্রক্রিয়াকেও কটাক্ষ করে তিনি জানান, এই জোটের কোনও লক্ষ্য নেই মোদী বিরোধিতা ছাড়া। শুধু মোদী বিরোধিতার জন্যই জোট গড়ে দেশবাসীর সঙ্গে প্রতারণা করছে বিরোধীরা। এই বিরোধী জোটের কোনও ভবিষ্যত্‍ নেই।

নিজের বক্তব্যের সমর্থনে স্মৃতি ইরানির বক্তব্য, যারা এতদিন পরস্পর পরস্পরের শত্রু ছিল, যাদের মতের কোনও মিল নেই, তারা এখন এক মঞ্চে মিলিত হয়েছে। তাহলেই বুঝুন এই জোটের ভবিষ্যত্‍ কী হতে চলেছে? আমি নিশ্চিত জোট পরাস্ত হবে, ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে মোদীজির নেতৃত্বে বিজেপিই বানাবে সরকার। মোদীজির ভয়েই একমঞ্চে জড়ো হয়েছে সবাই – ওই ভয়েই জোট ভেস্তে যাবে। এখন থেকেই প্রধানমন্ত্রিত্বের দাবিদার নিয়ে শুরু হয়ে গিয়েছে বিতর্ক। আর যারা ভোটের আগেই ভয় পেয়ে গিয়েছে, তাদের সঙ্গে আবার কীসের লড়াই?

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!