এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > বিজেপি > কেন্দ্রীয় বাহিনীর নজরদারিতে পুরভোটের দাবি নিয়ে এবার বড়োসড়ো পদক্ষেপ বিজেপির,খেলা ঘুরবে কি?

কেন্দ্রীয় বাহিনীর নজরদারিতে পুরভোটের দাবি নিয়ে এবার বড়োসড়ো পদক্ষেপ বিজেপির,খেলা ঘুরবে কি?


প্রিয়বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – কেন্দ্রীয় বাহিনীর নজরদারিতে পুরভোটের দাবি নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বিজেপি। হাইকোর্টের সিঙ্গেল বেঞ্চের পক্ষ থেকে বিজেপির এই দাবি খারিজ করে দেয়া হয়। রাজ্য পুলিশের ওপরই আস্থা রাখে হাইকোর্ট। তবে, ভুয়ো ভোটার রুখতে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। হাইকোর্টের সিঙ্গেল বেঞ্চের এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে এবার হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে গেলো বিজেপি। হাইকোর্ট বিজেপির এই মামলা গ্রহণ করেছে।

আজ হাইকোর্টে ইতিমধ্যেই এই মামলার একপ্রস্থ শুনানি চলেছে। দুপুর দুটোর পর আবার পরবর্তী শুনানি হতে চলেছে। আজ আদালতে বিজেপির আইনজীবী জানিয়েছেন যে, ভোট-পরবর্তী হিংসার রেশ এখনো রাজ্যে চলছে। ১৪২ টি কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থীরা যদি রাজ্যের শাসক দল তৃণমূলের হুমকির মুখে পড়েন, তাহলে ভোটারদের অবস্থা কি হবে? তা ভেবে দেখা দরকার।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

বিজেপির আইনজীবী আরো জানান, হুমকির মুখে পড়ে কোন ভোটার কি ভোট দিতে যাবেন? বুথ থেকে হুমকি দিয়ে ভোট না দিয়ে ফিরিয়ে দিলে, কি হবে? যেখানে ভয়ের পরিবেশ রয়েছে সেখানে অবাধ ভোট কিভাবে সম্ভব? তিনি জানান ২০১৮ সালে পঞ্চায়েত ভোট অবাধে যাতে হতে পারে, সেজন্য কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়েছিল রাজ্যের নির্বাচন কমিশন। সেসময় আইন-শৃংখলার এত খারাপ পরিস্থিতি ছিল না। রাজ্যের আশ্বাসে বিজেপি কোন ভরসা করে না। প্রতিদিন হাইকোর্টে মামলা হচ্ছে। কোথাও পুলিশ নিষ্ক্রিয় কোথাও পুলিশ অতি সক্রিয়।

রাজনৈতিক কর্মীদের ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না, আদালতের নির্দেশ থাকার পরেও। এখন রাজ্যের বা কলকাতার পরিস্থিতি বিবেচনা করতে হাইকোর্টের সিঙ্গেল ব্যর্থ হয়েছে। তিনি জানান, কলকাতার ভোটের ক্ষেত্রে ভোটদানের হার ক্রমশ কমে যাচ্ছে। ৫০ শতাংশের কাছাকাছি নেমে গেছে। ভোটারদের নিরাপত্তা দিতে না পারলে ভোটদান আরো কমে যাবে, যা কখনোই কাম্য হতে পারে না গণতন্ত্রের পক্ষে। এবার হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ এই ব্যাপারে কি সিদ্ধান্ত নেয়? সে দিকেই দৃষ্টি সকলের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!