এখন পড়ছেন
হোম > বিশেষ খবর > তৃণমূল-বামফ্রন্টে একসঙ্গে ভাঙ্গন ধরালো বিজেপি, সঙ্গে ডান্ডার নিদান দিয়ে বিতর্কও বাড়াল

তৃণমূল-বামফ্রন্টে একসঙ্গে ভাঙ্গন ধরালো বিজেপি, সঙ্গে ডান্ডার নিদান দিয়ে বিতর্কও বাড়াল

পানাগারে শুধুমাত্র তৃণমূলের গড়ে ভাঙ্গন ধরিয়েই ক্ষান্ত হয়নি বিজেপি। সাথে ঘর পুড়লো এবার সিপিআইএমেরও। রবিবার পানাগড় বাজারে একটি পথসভায় আয়োজন করে বিজেপি আর সেখানেই তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন কাঁকসা পঞ্চায়েতের তৃণমূলের প্রাক্তন পঞ্চায়েত প্রধান সুনীল দাস। বিজেপির রাজ্য সহ সভানেত্রী রাজকুমারী কেশরী সুনীলবাবুর হাতে গেরুয়া পতাকা তুলে দেন। সুনীল দাসের পাশাপাশি,ফরওয়ার্ড ব্লকের লোকাল কমিটির সদস্য মানস তিওয়ারি সমেত সিপিআইএম ও ফরওয়ার্ড ব্লক ছেড়ে প্রায় ২০ জন যোগ দেন বিজেপিতে বলে দাবি বিজেপি সূত্রে। তাঁদের হাতেও দলীয় পতাকা তুলে দেন রাজকুমারী কেশরী।
বিজেপিতে যোগ দেবার কারণ হিসাবে মানস তিওয়ারি জানান, রাজ্যে এখন বামফ্রন্টের অস্তিত্ব সংকট দেখা দিয়েছে। এলাকায় গুটি কয়েক কর্মী নিয়ে আর সংগঠন চলছে না। বামফ্রন্টে থাকার সময়ও তৃণমূলের শাসনের বিরোধিতা করে এসেছি, এখনও করে যাচ্ছি। তবে তার সঙ্গে নিজের এলাকার উন্নয়ন করতে চাই। তাই বিজেপিতে যোগ দিলাম। বিজেপির হাত শক্ত করলেই তৃণমূলকে রাজ্যচুত করা সম্ভব। এদিন রাজকুমারী কেশরী পঞ্চায়েত ভোটে তৃণমূল সন্ত্রাস চালাবে বলে আশঙ্কা করেছেন। এই নিয়ে তিনি বলেন যে সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন রয়েছে আর তৃণমূল যেভাবে সন্ত্রাস করে যাচ্ছে, তার প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। তাই পাশাপাশি তিনি প্রতিরোধ গড়তে ঝান্ডার সঙ্গে শক্ত ডান্ডাও তৈরি রাখার নিদান দিলেন, যা নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন বিতর্ক।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!