স্থানীয় মানুষ ও কাউন্সিলরদের অভিযোগ ‘উপেক্ষা’ করে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে জমি বেদখল না হওয়ার রিপোর্ট রাজ্য November 28, 2018 স্থানীয় মানুষ জমি বেদখল হয়ে যাওয়ার জন্য করেছে ভুড়ি ভুড়ি অভিযোগ এমনকি কাউন্সিলররাও সীলমোহর দিয়েছে স্থানীয় মানুষের অভিযোগে কিন্তু তা সত্ত্বেও পশ্চিম বর্ধমানের ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তর নিজেদের সাফল্যের পরিসংখ্যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সামনে তুলে ধরবে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, কাজের খতিয়ান দেখানোর জন্য তারা যে নথি তৈরি করেছে তাতে দাবি করা হয়েছে, জেলায় সরকারি জমি বেদখলের কোনও অভিযোগ নেই। অথচ জেলার বাসিন্দাদের দাবি, কয়েক দিন আগে আসানসোল পুরসভার এক কাউন্সিলার সরকারি জমি দখলের অভিযোগ এনে মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরে চিঠি দিয়েছিলেন। পাশাপাশি জেলাবাসীদের অভিযোগ বহু সরকারি জমি বেদখল হয়ে গেছে। সম্প্রতি কাউন্সিলরের করা অভিযোগের পাশাপাশি জামুড়িয়া এবং রানিগঞ্জে বহু খাস জমি মাফিয়াদের দখলে রয়েছে বলে স্থানীয়দের দাবি। কিন্তু ভূমি দপ্তরের তৈরি রিপোর্ট অনুযায়ী, জেলায় জলাশয় ভরাটের অভিযোগ তেমন নেই। দপ্তরের রিপোর্টে জানানো হয়েছে, মাত্র তিনটি পুকুর অবৈধভাবে ভরাট করা হচ্ছিল। তাদের বিরুদ্ধে এফআইআর করা হয়েছে। এমনকি দপ্তর নিজেদের সাফল্যের খতিয়ান তুলে ধরতে গিয়ে উল্লেখ করেছে, বালি চুরি রুখতে বিশেষ টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে। পাশাপাশি ঘাটগুলিতে সিসি ক্যামেরা বসানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, টাস্কফোর্স গঠন হলেও বারাবনি, জামুড়িয়া এলাকায় এখনো পর্যন্ত বালির অবৈধ কারাবার রমরমিয়ে চলছে। আর তার জেরে অজয় নদ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ফেসবুকের কিছু টেকনিকাল প্রবলেমের জন্য সব খবর আপনাদের কাছে পৌঁছেছে না। তাই আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে এ প্রসঙ্গে অতিরিক্ত জেলাশাসক(ভূমি) খুরশিদ আলি কাদরি বলেন,” কোনও বিষয় নিয়ে অভিযোগ জমা পড়লেই ব্যবস্থা নেওয়া হয়। বিভিন্ন বালি ঘাটে সিসি ক্যামেরা বসানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কাগজপত্র তৈরি হয়ে গিয়েছে। বালি পাচার রুখতে প্রায়ই অভিযান চালানো হয়। বহু বালি ও ট্রাক বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। রাজস্ব আদায়ও বেড়েছে।” আপনার মতামত জানান -