জিয়াগঞ্জে নৃশংসভাবে শিক্ষক হত্যা! চোখের জল আর ক্ষোভের আগুনে কবিতায় প্রতিবাদ শঙ্কুদেবের! কলকাতা বিশেষ খবর রাজ্য October 11, 2019 গত মঙ্গলবার মুর্শিদাবাদের জিয়াগঞ্জের সদরঘাট লাগোয়া লেবুবাগানে বেলা বারোটা নাগাদ প্রাথমিক স্কুল শিক্ষক বন্ধুপ্রকাশ পাল, তাঁর আটমাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী বিউটি এবং তাঁর পুত্র অঙ্গনের রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার হয়। যে ঘটনায় অন্তর থেকে কেঁপে গিয়েছে গোটা রাজ্যের সুধীজন ও শিক্ষিত সমাজ! আর শুধু রাজ্যই নয় – এই নারকীয় হত্যাকান্ড নিয়ে মুখ খুলেছেন স্বয়ং রাজ্যপাল থেকে অজিত দোভাল পর্যন্ত সকলেই। কিন্তু এই নারকীয় হত্যাকাণ্ডের পরবর্তীতে তিনদিন কেটে গেলেও, এখনো খুনের কিনারা তো দূরের কথা, খুনের কারণ কি – তাই বার করতে পারে নি রাজ্য পুলিশ। তবে, এই নারকীয় হত্যাকান্ড নিয়ে রাজ্যের বুদ্ধিজীবী মহল বা রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা এখনও সেভাবে প্রকাশ্যে মুখ না খোলায় – ক্রমশ ক্ষোভ বাড়ছিল রাজ্যের শিক্ষক ও শিক্ষিত সমাজের মধ্যে। আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - কিন্তু, উৎসবের মরশুমে এই নারকীয় হত্যালীলা ও রক্তের হোলিখেলা নিয়ে আর চুপ থাকতে পারলেন না বিজেপি যুবনেতা শঙ্কুদেব পাণ্ডা। উৎসবের মরশুমে এই নরমেধ যজ্ঞ কার্যত অন্তর থেকে নাড়িয়ে দিয়েছে তাঁকে। আর তাই, তাঁর চোখের জল আর ক্ষোভের আগুন মিশে গেল কবিতায়। শিক্ষক হত্যার প্রতিবাদে কলম ধরলেন গেরুয়া শিবিরের এই তরুণ তুর্কি। নিজের ফেসবুক ওয়ালে তিনি লিখেছেন – কুমারী পুজো?? কন্যাশ্রী…?? তুমি তখন উৎসব আমি অপেক্ষায়.. জন্মানোর আগেই আমি শেষ শব…. মায়ের কোলে ছিলাম আমি মায়ের কোলেই আছি.. বাঁচা মরার ফারাক শুধু মরেই বেঁচে গেছি…. তোমার মুখে হাজার আলো আমি তখন শেষ.. তুমি তখন মুখ্যমন্ত্রী আমি শুধুই একটা কেস…. বাবা মায়ের পাশে তখন ভাইটা আমার পরে.. মরা গর্ভে বাঁচার লড়াই যাচ্ছিলাম তো লড়ে…. আলোয় ভরা লাল রাস্তায় কার্নিভ্যালের ঢেউ.. গর্ভে মরা দুর্গা টার খবর নিলে কেউ?? আপনার মতামত জানান -