এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > উত্তরবঙ্গ > শাসকদলকে টেক্কা দিয়ে ভালো ফল বিজেপির, ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচনের আগে স্বস্তি দিলো গেরুয়া শিবিরকে

শাসকদলকে টেক্কা দিয়ে ভালো ফল বিজেপির, ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচনের আগে স্বস্তি দিলো গেরুয়া শিবিরকে


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – চলতি বছরের শুরুতে কেন্দ্র ও অসম সরকার এনডিএফবি এবং অল বড়ো স্টুডেন্টস ইউনিয়নের সঙ্গে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত করে বলে জানা যায়। সেখানে অস্ত্র ছেড়ে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানে উদ্যোগ নেয় উগ্রপন্থী সংগঠন ‘ন্যাশনাল ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট অফ বড়োল্যান্ড’ বা NDFB। সেইসঙ্গে ষষ্ঠ তফসিলভুক্ত হওয়ায় BTR বা বড়োল্যান্ড টেরিটোরিয়াল কাউন্সিল, নাগরিকত্ব আইনের আওতায় আসেনি।

ছোট ছোট অনেক সম্প্রদায়ের বহু মানুষই এই এলাকায় বসবাস করেন বলে জানা যায়। এবং তাঁরা বড়োদের একাধিপত্যে কার্যত বিরক্ত বলেও জানা গেছে। ফলে সিএএ ও শান্তিচুক্তির পর এর প্রভাব নির্বাচনে পড়বে বলেই আশা করা হয়েছিল। সেখানে জানা গেছে সাম্প্রতিক নির্বাচনে সেই পরীক্ষায় বিজেপি পাশ করেছে।

সামনেই বড়োল্যান্ড টেরিটোরিয়াল কাউন্সিল নির্বাচন। তাতেই বিজেপি তাত্‍পর্যপূর্ণ ফল করেছে বলে জানা গেছে। তবে ৪০ আসনের কাউন্সিলে কেউই সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি বলেই জানা গেছে। বস্তুত, বড়োল্যান্ড চুক্তি স্বাক্ষর ও অসমে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন কার্যকর হওয়ার পর এটি প্রথম নির্বাচন ছিল।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

ফলে সকলেরই নজর এই নির্বাচনের দিকে ছিল। আর সেখানেই কাউন্সিলের ৪৬টি আসনের মধ্যে ৪০ আসনে ভোট হয়। সেখানে বড়োল্যান্ড পিপলস ফ্রন্ট (BPF) তাদের দখলে আনে ১৭টি আসন। অন্যদিকে, ইউনাইডেট পিপলস পার্টি লিবারেল পায় ১২টি আসন।

বিজেপি সেখানে ৯টি ও কংগ্রেস একটি আসনে জয়ী হয়। ফলত এই নির্বাচনে যে কংগ্রেস ও এআইইউডিএফ এর জোট বড় ধাক্কা খেয়েছে, সেটা বলাই বাহুল্য। ফলে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের জোট বাঁধার আশা কার্যত ফলপ্রসূ হবে না বলেই অনুমান করা হচ্ছে। আবার সেখানে একা লড়ে বিজেপি যে তাত্‍পর্যপূর্ণ ফল করেছে সেটাও নজরে এসেছে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের।

তথ্য সূত্র জানা গেছে, ইউনাইডেট পিপলস পার্টি লিবারেল সঙ্গে তাঁরা যোগাযোগ রাখছে। সেখানে জোট বেঁধে কাউন্সিলের ক্ষমতা দখল করার চেষ্টা শুরু হয়েছে বলেও জানা যায়। তাই নির্বাচনের আগে পুরনো জোটের সঙ্গে মন কষাকষি মিটিয়ে নেওয়াটা তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!