এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > একদিনের ও দুদিনের মুখ্যমন্ত্রী সহ, সব থেকে কম সময়ের মুখ্যমন্ত্রীদের তালিকা একনজরে

একদিনের ও দুদিনের মুখ্যমন্ত্রী সহ, সব থেকে কম সময়ের মুখ্যমন্ত্রীদের তালিকা একনজরে


গতকাল কর্ণাটক বিধানসভায় বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী বিএস ইয়েদুরাপ্পা সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমান করতে না পাড়ায় মাত্র দুদিনের মাথায় মুখ্যমন্ত্রীত্ত্ব থেকে পদত্যাগ করলেন। যা নিয়ে আপাতত জাতীয় রাজনীতি টালমাটাল। অনেকেই বলছেন যে ‘নায়ক’ সিনেমায় ‘একদিনের মুখ্যমন্ত্রী’ হয়েছিলেন অনিল কাপুর আর তারপর ইয়েদুরাপ্পার এই ‘দুদিনের মুখ্যমন্ত্রীত্ত্ব’, কিন্তু বাস্তবেও ‘একদিনের মুখ্যমন্ত্রীর’ উদাহরণ আছে, এমনকি এর আগেও ভারতবর্ষ ‘দুদিনের মুখ্যমন্ত্রী’ পেয়েছে – দুটি ক্ষেত্রেই ‘কৃতিত্ত্ব’ কংগ্রেসের। একনজরে দেখে নেওয়া যাক ভারতবর্ষের বিভিন্ন রাজ্যের বিভিন্ন সময়ের সব থেকে কম সময়ের জন্য হওয়া মুখ্যমন্ত্রীদের তালিকা (৫০ দিনের কম সময় মুখ্যমন্ত্রীত্ত্ব করেছেন যেসব মুখ্যমন্ত্রী তাঁদের সম্পূর্ণ তালিকা দেওয়া হল) –

২০১৬ – উত্তরাখন্ড – হরিশ রাওয়াত (কংগ্রেস) – ১ দিন
১৯৮৫ – মধ্য প্রদেশ – অর্জুন সিং (কংগ্রেস) – ২ দিন
২০১৮ – কর্ণাটক – বিএস ইয়েদুরাপ্পা (বিজেপি) – ২ দিন
২০১৬ – অরুণাচল প্রদেশ – নাবাম টুকি (কংগ্রেস) – ৪ দিন
১৯৬৮ – বিহার – সতীশ প্রসাদ সিং (কংগ্রেস) – ৫ দিন
১৯৯০ – হরিয়ানা – ওম প্রকাশ চৌঠালা (জনতা দল) – ৬ দিন
১৯৯৪ – গোয়া – রবি নায়েক (কংগ্রেস) – ৬ দিন
১৯৬৯ – তামিলনাড়ু – ভিআর নেদুনচেজিয়ান (ডিএমকে) – ৭ দিন
২০০৭ – কর্ণাটক – বিএস ইয়েদুরাপ্পা (বিজেপি) – ৭ দিন
১৯৮৭ – তামিলনাড়ু – ভিআর নেদুনচেজিয়ান (এআইডিএমকে) – ৮ দিন
২০০০ – বিহার – নীতিশ কুমার (সমতা পার্টি) – ৮ দিন
১৯৬৩ – মহারাষ্ট্র – পিকে শাওন্ত (কংগ্রেস) – ১০ দিন
২০০৫ – ঝাড়খন্ড – শিবু সোরেন (ঝাড়খন্ড মুক্তি মোর্চা) – ১০ দিন
১৯৬৭ – মনিপুর – লংজাম থামবোউ সিং (মনিপুর ইউনাইটেড ফ্রন্ট) – ১১ দিন
১৯৭৫ – নাগাল্যান্ড – জন বস্কো জাসকি (নাগা ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি) – ১১ দিন
১৯৬৯ – বিহার – ভোলা পাসোয়ান শাস্ত্রী (কংগ্রেস) – ১৩ দিন
১৯৬৯ – মধ্য প্রদেশ – নরেশচন্দ্র সিং (কংগ্রেস) – ১৩ দিন
১৯৮৪ – সিকিম – বিবি গুরুং (কংগ্রেস) – ১৩ দিন
১৯৬৪ – পাঞ্জাব – গোপীচাঁদ ভার্গব (কংগ্রেস) – ১৫ দিন
১৯৮৫ – রাজস্থান – হীরালাল দেবপুরা (কংগ্রেস) – ১৬ দিন
১৯৯১ – হরিয়ানা – ওম প্রকাশ চৌঠালা (সমাজবাদী জনতা পার্টি) – ১৬ দিন
২০০৮ – মেঘালয় – ডিডি লাপাং (কংগ্রেস) – ১৬ দিন
১৯৬১ – বিহার – দীপ নারায়ণ সিং (কংগ্রেস) – ১৮ দিন
১৯৯০ – গোয়া – চার্চিল আলেমাও (প্রোগ্রেসিভ ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট) – ১৮ দিন
১৯৬৭ – উত্তরপ্রদেশ – চন্দ্রভানু গুপ্ত (কংগ্রেস) – ১৯ দিন
১৯৬৯ – তামিলনাড়ু – সিএন আন্নাদুরাই (ডিএমকে) – ২০ দিন
১৯৭৪ – পন্ডিচেরী – সুভ্রামানিয়াম রামস্বামী (এআইএডিএমকে) – ২২ দিন
১৯৮৮ – তামিলনাড়ু – জানকি রামচন্দ্রন (এআইডিএমকে) – ২৩ দিন
১৯৯৬ – আসাম – ভূমিধর বর্মন (কংগ্রেস) – ২৩ দিন
১৯৫৭ – মধ্য প্রদেশ – ভগবন্ত রাও মন্ডলী (কংগ্রেস) – ৩০ দিন
১৯৮০ – মধ্য প্রদেশ – সুন্দরলাল পাটওয়া (জনতা পার্টি) – ৩০ দিন
১৯৮৩ – মেঘালয় – বিবি লিংডোহ (অল পার্টি হিল লিডার্স কনফারেন্স) – ৩০ দিন
২০০৫ – গোয়া – প্রতাপ সিং রানে (কংগ্রেস) – ৩০ দিন
১৯৬৮ – বিহার – বিপি মন্ডল (কংগ্রেস) – ৩১ দিন
১৯৮৪ – অন্ধ্র প্রদেশ – নরেন্দ্র ভাস্কর রাও (তেলেগু দেশম পার্টি) – ৩১ দিন
১৯৭৭ – কেরালা – কে করুণাকরন (কংগ্রেস) – ৩২ দিন
১৯৯০ – নাগাল্যান্ড – কেএল চিশি (কংগ্রেস) – ৩৬ দিন
১৯৫৭ – মধ্য প্রদেশ – কৈলাশ নাথ কাটজু (কংগ্রেস) – ৪৩ দিন
১৯৭৯ – অরুণাচল প্রদেশ – তোমো রিবা (পিপলস পার্টি অফ অরুণাচল) – ৪৭ দিন
২০১৩ – দিল্লি – অরবিন্দ কেজরিওয়াল (আম আদমি পার্টি) – ৪৮ দিন
১৯৮০ – নাগাল্যান্ড – এসসি জমির (ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট – প্রোগ্রেসিভ) – ৪৯ দিন

** তথ্যসূত্র – উইকিপিডিয়া

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!