তৃণমূলকে ধাক্কা দিতে ও বুথের সংগঠনের হাল ফেরাতে বিশেষ পরিকল্পনায় বঙ্গ-বিজেপি রাজ্য July 27, 2018 রাজ্যের বর্তমান সরকাররে সমালোচনা করে বিকল্প সরকারের প্রয়োজন জানিয়ে পরিবর্তনের ডাক দিয়েছিল গেরুয়া শিবির। রাজ্যে সদ্য সমাপ্ত পঞ্চায়েত নির্বাচনে বেশ কিছু বিতর্কিত জায়গায় গেরুয়া শিবিরের সাফল্যও মিলেছে। কিন্তু এখনও অবধি রাজ্যের গেরুয়া শিবির সাংগঠনিক ভাবে অত শক্তিশালী হয়ে ওঠেনি যে তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো কুশলী এবং শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বীর বিরুদ্ধে সার্বিকভাবে সাফল্য লাভ করবে। আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে ——————————————————————————————- এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে। চলতি সপ্তাহে আসানসোলে আয়োজিত বিজেপি-র দু দিন ব্যাপী চলা বৈঠকে কেন্দ্র ও রাজ্যস্তরের শীর্ষনেতৃত্ব সর্বসম্মত ভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এখন থেকে প্রতিটি জেলায় সংগঠন বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে বিশেষ অভিযান চালানো হবে। সেই জন্যে প্রাথমিক ভাবে ৪০০ জনকে নিয়ে দল গঠনকরা হয়েছে। এবং তাঁদের ছোট ছোট দলে ভাগ করে প্রতিটি বুথে গিয়ে সংগঠন বাড়ানোর কাজে যুক্ত হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হল। সেই মত তাঁরা প্রতি বুথে গিয়ে বুথ সভাপতিদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। জরুরী নির্দেশও দেবেন। একই সঙ্গে দলের বর্তমান অবস্থা বিবেচনা করে ওই নব গঠিত বিশেষ দল শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে রিপোর্ট করবে। সম্প্রতি শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে রিপোর্ট করা হয়েছে বহু বুথে বিজেপির কর্মী সংখ্যা ৫০ জনও নেই। কেন কর্মী বৃদ্ধি পাচ্ছে না তা খুঁজে দেখতেই এই বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ বলে মনে করা হচ্ছে। এই প্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য পর্যবেক্ষক কৈলাশ বিজয়বর্গীয় বলেন, “তৃণমূলের বিরুদ্ধে লড়াই করতে গেলে প্রতিটি বুথে শক্তিশালী হতে হবে। না হলে সংগঠনকে মজবুত করা যাবে না। ” অবশ্য দলে্র কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের পরামর্শ, রাজ্যের দলীয় সংগঠন মজবুত করতে গেলে ইগোর লড়াই ছাড়তে হবে। সবাইকে একসঙ্গে নিয়ে চলতে হবে। দলে নতুনদের জায়গা করে দিতে হবে। আপনার মতামত জানান -