এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > সোশ্যাল মিডিয়ায় মুখ্যমন্ত্রীর নামে তীব্র বিষেদাগার বিজেপির রাজ্য সভাপতির

সোশ্যাল মিডিয়ায় মুখ্যমন্ত্রীর নামে তীব্র বিষেদাগার বিজেপির রাজ্য সভাপতির


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল সংখ্যালঘুদের তোষণ করে বলে, একাধিকবার অভিযোগ করতে দেখা গেছে বিজেপি নেতৃত্বকে। রাজ্যের ৩০% সংখ্যালঘুদের অধিক গুরুত্ব দিতে গিয়ে রাজ্যের ৭০% সংখ্যাগরিষ্ঠদেরকে উপেক্ষা করে তৃণমূল, বারবার এই অভিযোগে সরব হয়েছেন বিজেপি নেতারা। আজ এ বিষয়ে ফেসবুকে একটি পোস্ট করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ জানালেন যে, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শুধু মুসলিমদের ভোট চান, বাকিদের তাঁর প্রয়োজন নেই।

ইতিপূর্বে, মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূলের নামে একাধিকবার বিজেপি নেতারা সংখ্যালঘু তোষণের অভিযোগ করেছেন। অভিযোগ উঠেছে ভোটে বাজিমাত করতেই সংখ্যালঘুদেরকে ব্যবহার করা হয়, কিন্তু তাদের প্রকৃত উন্নয়ন ঘটানো হয় না। গত তেইশে জানুয়ারির দিনে জয় শ্রীরাম স্লোগান দেওয়ার পর পর মুখ্যমন্ত্রী বক্তব্য না রেখে পোডিয়াম ছেড়ে চলে গেলে, পরবর্তীতে তাঁকে কটাক্ষ করেছেন একাধিক বিজেপি নেতারা।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

কেন্দ্রীয় বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয় এই ঘটবার পর জানিয়েছিলেন যে, এই কাজের মাধ্যমে রাজ্যের ৩০ % মানুষকে বার্তা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পরিকল্পনা মাফিক এই কাজ করেছেন তিনি। তিনি অভিযোগ করেছেন ৩০% কে গুরুত্ব দিতে গিয়ে উপেক্ষা করা হয় ৭০% কে। সেই ৭০ % এর জবাব দেওয়ার সময় এসেছে এবার।

আজ এ বিষয়ে ফেসবুকে একটি পোস্ট করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। যে পোস্টে তিনি লিখলেন যে, ওপার থেকে আসবে রোহিঙ্গারা, ওপার থেকে আসবে মুসলিম অনুপ্রবেশকারীরা। তারা ভোট দেবে। প্রশান্ত কিশোর জানিয়ে দিয়েছেন যে, ৩০ শতাংশ ভোট হাতে রেখে দেওয়া হয়েছে। একারণে মুখ্যমন্ত্রী বাংলাদেশ সীমান্তে বেড়া দিতে চান না। তিনি শুধু মুসলিমদের ভোট নিয়েই কাজ করবেন, বাকিদের ভোটের তাঁর দরকার নেই, সেটাই জানতে চেয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।

সম্প্রতি বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ জানিয়েছিলেন যে, পশ্চিমবঙ্গকে বাংলাদেশ বানাতেই জয় বাংলা স্লোগান ব্যবহার করছে তৃণমূল। মায়ানমার থেকে আনা হবে রোহিঙ্গাদের। তারা ভোট দেবে, সুযোগ-সুবিধা লাভ করবে। কিন্তু রাজ্যের ভোটারদের মুখ্যমন্ত্রী ভোট দিতে দেবেন না। মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন যে, জয় শ্রীরাম তাঁর হজম হয় না, কিন্তু জয় বাংলা চলবে। তিনি প্রশ্ন করেছিলেন, এজন্যই কি মুখ্যমন্ত্রীকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় এনেছেন রাজ্যের মানুষেরা?

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!