এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > অনুপ্রবেশ রুখতে টার্গেট 2022, আশার কথা শুনিয়ে বড় বার্তা দিলেন অমিত শাহ! জেনে নিন!

অনুপ্রবেশ রুখতে টার্গেট 2022, আশার কথা শুনিয়ে বড় বার্তা দিলেন অমিত শাহ! জেনে নিন!


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট –  দীর্ঘদিন ধরেই ভারতবর্ষে অনুপ্রবেশ একটা বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে 2014 সালের পর 2019 সালে দ্বিতীয়বারের জন্য কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসার পর থেকেই সেই অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে কড়া বার্তা দিতে দেখা গিয়েছে কেন্দ্রের বর্তমান বিজেপি সরকারকে। এক্ষেত্রে সীমান্তের অনেক জায়গাতেই ফাঁকফোকর থাকার কারণে অসুবিধা তৈরি হচ্ছে বলে উষ্মা প্রকাশ করা হয়েছে। কিন্তু এবার রীতিমতো টার্গেট বেঁধে দিয়ে তা খুব দ্রুত পূরণ করা হবে বলে জানিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। স্বাভাবিকভাবেই তার এই মন্তব্যে কিছুটা হলেও আশার আলো তৈরি হয়েছে গোটা দেশবাসীর মধ্যে।

সূত্রের খবর, এদিন বিজ্ঞান ভবনে বিএসএফের পক্ষ থেকে রুস্তমজী স্মারক ভাষণের আয়োজন করা হয়। যেখানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। আর সেখানেই বক্তব্য রাখতে গিয়ে এদিন 2022 সালের মধ্যে সীমান্তের সমস্ত ফাঁকা জায়গা ঢেকে দেওয়া হবে বলে জানিয়ে দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, “আমি একটা কথা দিচ্ছি, যাবতীয় বাধা-বিপত্তি জয় করে 2022 সালের আগে আমাদের সীমান্ত এলাকায় ফেন্সিংয়ে কোথাও কোনো ফাঁকফোকর থাকবে না।”

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

শুধু তাই নয়, দেশের সার্বভৌমত্বের ক্ষেত্রে কেউ যদি নাক গলায়, তাহলে তাকে যে কড়া ভাষায় জবাব দেবে ভারত সরকার, তাও এদিন নিজের বক্তব্যের মধ্যে দিয়ে তুলে ধরেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। একাংশ বলছেন, দেশের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে সরকার যে বাড়তি নজর দিচ্ছে, তা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এই মন্তব্যের মধ্যে দিয়েই কার্যত স্পষ্ট হয়ে গেল।

বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, বিভিন্ন সময় দেশের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বিরোধীরা। এক্ষেত্রে সীমান্তবর্তী এলাকার অনেক ফাঁকফোকর থাকা নিয়েও প্রশ্ন তুলতে দেখা গিয়েছে। তবে সেই সমস্ত ঘাটতি মেটাতে যে আগামী 2022 সাল তাদের কাছে বড় টার্গেট, তা জানিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। অর্থাৎ আগামী 2022 সালের মধ্যেই যে এই সমস্যার সমাধান করা হবে এবং সরকার যে এই ব্যাপারে উদ্যোগ গ্রহণ করবে, তা কার্যত পরিষ্কার। পাশাপাশি অনুপ্রবেশ আটকাতে এবং সীমান্তবর্তী এলাকাগুলো নিয়ে ভাবতে কেন্দ্রীয় সরকার যে সব সময় উদ্যত, তাও নিজের বক্তব্যের মধ্যে দিয়ে তুলে ধরেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। সব মিলিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এই উদ্যোগ কতটা বাস্তব হয়, সেদিকেই নজর থাকবে সকলের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!