এখন পড়ছেন
হোম > রাজনীতি > তৃণমূল > অতীত যাঁরা ভুলে যান, তাঁদের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হতে পারে না।! নন্দীগ্রামে দাঁড়িয়ে বিস্ফোরক শুভেন্দু

অতীত যাঁরা ভুলে যান, তাঁদের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হতে পারে না।! নন্দীগ্রামে দাঁড়িয়ে বিস্ফোরক শুভেন্দু


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – গত ২০০৯ সালে দুষ্কৃতীদের গুলিতে নন্দীগ্রামে তৃণমূল নেতা নিশিকান্ত মন্ডলের মৃত্যু হয়েছিল। তৃণমূল দলের এই শহীদ নেতাকে স্মরণ করলেন রাজ্যের মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী। এ বিষয়ে শুভেন্দু অধিকারী জানালেন যে, গত ২০০৬ সালের ৩ রা নভেম্বর সোনাচূড়ার হাইস্কুলের মাঠে নিশিকান্ত মন্ডল তাঁকে নিয়ে এই আন্দোলনের বীজ উপ্ত করেছিলেন। সে সময় তেখালির ব্রিজ ছিল কাষ্ঠ নির্মিত। নিশিকান্ত বাবু তখন ছিলেন দক্ষিণ কাঁথির বিধায়ক। শুভেন্দু অধিকারী জানালেন যে, সেদিন যদি তিনি না থাকতেন, তবে এই আন্দোলন কখনোই সফলতার মুখ দেখতে পারত না।

এ প্রসঙ্গে শুভেন্দু অধিকারী জানালেন, ” অতীত যাঁরা ভুলে যান, তাঁদের ভবিষ্যত উজ্জ্বল হতে পারে না।” পশ্চিমবঙ্গে আম্ফান ঝড়ের ক্ষতি পূরণ সম্পর্কে তিনি জানালেন যে, অম্ফান ঝড়ের এই বিপুল ক্ষতির ১০০% পূরণ করা কখনোই সম্ভবপর নয়। তবু জনপ্রতিনিধি ও সরকারি প্রতিনিধিরা চেষ্টার কোন ত্রুটি রাখছেন না। তিনি জানালেন, এই ক্ষতিপূরণে যদি কোন ত্রুটি থেকে যায়, তবে পুনরায় সরকারি প্রতিনিধি পাঠিয়ে তা পূরণের চেষ্টা করা হয়েছে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

আজ নন্দীগ্রাম বিধানসভার দশটি ক্লাবকে করোনা প্রতিরোধক কিছু সরঞ্জাম দিয়ে বিশেষভাবে সাহায্য করলেন শুভেন্দু অধিকারী। এই ক্লাবগুলোকে তিনি অক্সিমিটার, ডিজিটাল থার্মোমিটার, স্ফিগমোম্যানোমিটার, মাস্ক, স্যানিটাইজার প্রভৃতি বিতরণ করলেন। এছাড়া সোনাচূড়া এলাকার ১০ নং অঞ্চল অঞ্চলের প্রতিটি বুথকে তিনি মাস্ক, স্যানিটাইজার বিতরণ করলেন।

আজ শহীদ দলনেতার স্মরণসভায় করোনা মোকাবিলায় রাজ্যের আশা কর্মী ও স্বাস্থ্য কর্মীদের কাজের যথেষ্ট প্রশংসা করলেন তিনি। এ প্রসঙ্গে তিনি জানালেন, পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বহু শিক্ষিত, সচেতন মানুষ মানুষ বাইরে থেকেই এই জেলায় করোনা নিয়ে এসেছেন। তবে তাদের জন্য উপযুক্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ বিষয়ে তিনি জানান যে, দেশে করোনার সুস্থতার ৮০ শতাংশ হলেও, পশ্চিমবঙ্গে তা ৮৬ শতাংশ, এবং পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় তার হার ৮৮ শতাংশ।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!