এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > “বাংলার মানুষ ঘরের মেয়েকেই আপন করে নেবেন।” – আবার চ্যালেঞ্জ পিকের

“বাংলার মানুষ ঘরের মেয়েকেই আপন করে নেবেন।” – আবার চ্যালেঞ্জ পিকের


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – আগামী বিধানসভা নির্বাচনে উল্লেখযোগ্য ফল করতেই ভোট কুশলী পিকেকে রাজ্যে এনেছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। এদিকে, ইতিপূর্বে ভোটকুশলী পিকে বিজেপিকে চ্যালেঞ্জ করে জানিয়েছিলেন যে, আগামী বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি ২ অংক পার করতে পারবে না। এবার আবার টুইট করে বিজেপিকে চ্যালেঞ্জ জানালেন তৃণমূলের রাজনৈতিক উপদেষ্টা প্রশান্ত কিশোর।

নির্বাচন কমিশনের ভোট ঘোষণার পরেই আবার আসরে নামতে দেখা গেল তৃণমূলের রাজনৈতিক উপদেষ্টা প্রশান্ত কিশোরকে। আজ সকাল ১০ টায় টুইট করে প্রশান্ত কিশোর জানালেন যে, দেশের গণতন্ত্র রক্ষার মহারণ বাংলা থেকেই হবে। সেই লড়াইয়ে বার্তা দেওয়ার জন্য বাংলার মানুষ তৈরি হয়েছেন। তিনি জানালেন, সময়মতো সঠিক তাসটি ফেলতে তাঁরা বদ্ধপরিকর। যা হলো তৃণমূলের নতুন স্লোগান, বাংলা নিজের মেয়েকেই চায়।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

তৃণমূলের রাজনৈতিক উপদেষ্টা পিকে আরো জানালেন যে, নির্বাচনের ফল প্রকাশের দিন তাঁর কথা যদি না মিলে যায়, তবে তিনি তার জবাবদিহি করবেন। তিনি জানালেন যে, রাজ্যের মানুষ বাংলার ঘরের মেয়েকেই আপন করে নেবেন। এভাবে টুইট করে আবার বিজেপিকে একটা বড়সড় চ্যালেঞ্জ করলেন তিনি। তাঁর এই টুইট তাঁর শেষ কথা হিসেবে ধরে নেবারও ইঙ্গিত দিলেন তিনি।

ইতিপূর্বে মা-মাটি-মানুষ, বদলা নয় বদল চাই শ্লোগান শোনা গিয়েছিল রাজ্যের শাসক দল তৃণমূলে। এই স্লোগানগুলি তৃণমূলকে তার কাঙ্খিত ফল এনে দিয়েছিল। এবার আগামী বিধানসভা নির্বাচনের পূর্বে তৃণমূলে নতুন স্লোগান এসেছে, বাংলা নিজের মেয়েকেই চায়। এই স্লোগান তৈরীর পেছনে বড়োসড়ো ভূমিকা ছিল প্রশান্ত কিশোরের। বিশ্লেষকেরা জানিয়েছেন যে, এই শ্লোগানের মাধ্যমে একদিকে যেমন বহিরাগত ইস্যুকে সামনে আনা হয়েছে, অন্যদিকে মুখ্যমন্ত্রীকে বাংলার মেয়ে হিসেবে দেখাবার চেষ্টা রয়েছে।

আর এই নয়া স্লোগান নিয়েই আবার বিজেপিকে চ্যালেঞ্জ করলেন পিকে।প্রসঙ্গত, আগামী বিধানসভা নির্বাচনে যথেষ্ট কঠিন লড়াই হতে চলেছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূলের কাছে। একদিকে বিজেপির বাড়বাড়ন্ত, অন্যদিকে দলের ক্রমাগত গোষ্ঠী কোন্দল, দলের ভাঙ্গন দলকে নানাভাবে জর্জরিত রেখেছে। এই পরিস্থিতিতে ভোট কুশলীর এই চ্যালেঞ্জ কতটা বাস্তবায়িত হবে? সেদিকে দৃষ্টি থাকবে সকলের।

 

 

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!