এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > বাড়ি ফিরছেন ফিরহাদ, বাকি ৩ নেতা-মন্ত্রীর ‘ভবিষ্যত্‍’ এখনও অনিশ্চিত

বাড়ি ফিরছেন ফিরহাদ, বাকি ৩ নেতা-মন্ত্রীর ‘ভবিষ্যত্‍’ এখনও অনিশ্চিত


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – নারদ মামলায় আবার চাঞ্চল্যকর মোড়। গত সোমবার থেকে এই নারদ কান্ড ঘিরে টানটান উত্তেজনা রাজ্য রাজনীতিতে। সোমবার সকালে সিবিআইয়ের হাতে গ্রেপ্তার হন রাজ্যের চার হেভিওয়েট রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। যাদের মধ্যে তিনজন হলেন তৃণমূলের মন্ত্রী ও বিধায়ক এবং অন্যজন হলেন প্রাক্তন মেয়র। গত এক সপ্তাহ ধরে নানা টালবাহানার পর অবশেষে আজকে কলকাতার হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ থেকে রায় ঘোষণা হলো। তবে এই রায় নিয়ে বিতর্ক থেকে গিয়েছে। নারদ মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন সিবিআইয়ের হাতে তৃণমূলের ফিরহাদ হাকিম, সুব্রত মুখোপাধ্যায় এবং মদন মিত্র।

অন্যদিকে হেভিওয়েট রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও প্রাক্তন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়। জেলে যাওয়ার পর প্রত্যেক নেতাই অসুস্থ হয়ে পড়েন। তার মধ্যে ফিরহাদ হাকিম একমাত্র জেলে ছিলেন। বাকিরা এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি হয়ে গিয়েছেন। তাঁদের শারীরিক অবস্থা এখনো পর্যন্ত যথেষ্টই আশঙ্কাজনক। অন্যদিকে শুক্রবার নারদ মামলার শুনানিতে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে চার নেতা মন্ত্রীকে আপাতত গৃহবন্দী থাকতে হবে। তিন নেতা যেহেতু হাসপাতালে তাঁরা এখন বাড়ি ফিরতে পারবেন কিনা তা নিয়ে অনিশ্চয়তা থাকছে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

তবে প্রেসিডেন্সি জেলে বন্দী রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বাড়ি ফিরতে চলেছেন বলে জানা যাচ্ছে। তবে এসএসকেএম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অন্য তিন নেতা মন্ত্রী কবে বাড়ি ফিরবেন, সে ব্যাপারে চিকিৎসকদের মতামতকেই প্রাধান্য দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে। ইতিমধ্যেই এসএসকেএম হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়, বিধায়ক মদন মিত্র এবং প্রাক্তন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়ের চিকিৎসায় একটি মেডিক্যাল বোর্ড তৈরি হয়েছে।

অতএব ফিওহাদ হাকিম ছাড়া বাকিদের বাড়ি ফেরার বিষয়টি মেডিক্যাল বোর্ডের নির্দেশের ওপর নির্ভর করছে। অন্যদিকে আজকের রায় নিয়ে ইতিমধ্যেই বিতর্ক শুরু হয়ে গিয়েছে। জামিনের স্থগিতাদেশ নিয়ে যে মামলাটি চলছিল হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে, সেই মামলায় দুই বিচারপতির মতের অমিল হওয়ায় চারজনকেই গৃহবন্দী থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। আপাতত নতুন ডিভিশন বেঞ্চ তৈরি করে আবার এই মামলাটির শুনানি হবে বলে খবর। ততদিন পর্যন্ত নেতা-মন্ত্রীদের গৃহবন্দী থাকতে হবে বলেই মনে করা হচ্ছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!