এখন পড়ছেন
হোম > জাতীয় > বিজেপির সাংগঠনিক বৈঠক – জল্পনা বাড়িয়ে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ত্বের তোপের মুখে রাজ্য নেতৃত্ত্ব

বিজেপির সাংগঠনিক বৈঠক – জল্পনা বাড়িয়ে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ত্বের তোপের মুখে রাজ্য নেতৃত্ত্ব


গতকাল থেকে আসানসোলের এক বেসরকারি হোটেলে রাজ্য বিজেপির সাংগঠনিক বৈঠক শুরু হয়েছে। সেখানে কেন্দ্রীয় নেতা কৈলাশ বিজয়বর্গীয়, সুরেশ পূজারী থেকে শুরু করে উপস্থিত আছেন রাজ্যনেতা দিলীপ ঘোষ, রাহুল সিনহা, মুকুল রায়, সায়ন্তন বসু সহ প্রায় সমস্ত রাজ্যস্তরের শীর্ষনেতা ও বিজেপির সাংগঠনিক জেলা সভাপতিরা। সংসদে অভিযান চলছে, তাই এই বৈঠকে যোগ দিতে পারেননি কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়।

এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে

প্রত্যাশামতোই এই বৈঠকে মেদিনীপুরে প্রধানমন্ত্রীর সভায় শামিয়ানা ভাঙা প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ত্বের তীব্র তোপের মুখে পড়লেন রাজ্য নেতৃত্ত্ব। একেই জনসভায় শামিয়ানা ভাঙ্গায় অস্বস্তিতে পরে বিজেপি, তারপর প্রকাশ্যেই তীব্র বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েছিলেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় ও বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। ফলে বৈঠকের আগে থেকেই গেরুয়া শিবিরে জল্পনা চলছিল এই নিয়ে বৈঠকে ঝড় উঠতে চলেছে।

সূত্রের খবর, বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ত্ব সরাসরি রাজ্য নেতৃত্ত্বের কাছে দুর্ঘটনার কারণ জানতে চান। এর সাথেই কেন্দ্রীয় নেতৃত্ত্ব জানতে চান, সেদিনের সভায় কোন জেলা থেকে কত জন কর্মী সমর্থক এসেছিলেন বা কতগুলি বাস এসেছিল? কিন্তু, এইসব প্রশ্নের কোনও তথ্যই সঠিকভাবে তুলে ধরতে পারেনি রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ত্ব বলেই জানা গেছে। আর তাই, রাজ্য নেতাদের এই ভূমিকায় বেশ ক্ষুব্ধ কেন্দ্রীয় বিজেপি। সবথেকে বড় কথা, গেরুয়া শিবিরের অন্দরমহলের খবর, এই বৈঠকের পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ জমা পড়ার কথা সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহের কাছে। ফলে, শেষপর্যন্ত কি রিপোর্ট জমা পরে বা তার পরিপ্রেক্ষিতে অমিত শাহ কি পদক্ষেপ নেন সেই নিয়ে জল্পনা ক্রমশ বাড়ছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!