এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > একুশের বিধানসভাকে আবারও পাখির চোখ করে ফের বিজেপির ঘর ভাঙলো তৃণমূল

একুশের বিধানসভাকে আবারও পাখির চোখ করে ফের বিজেপির ঘর ভাঙলো তৃণমূল


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট –হাওড়ায় বিজেপি কংগ্রেসের ঘরে ফের ভাঙ্গন ধরিয়ে তৃণমূলে গেলেন ৪০০ কর্মী-সমর্থক। এঁদের মধ্যে বিজেপির কয়েকটি মণ্ডলের সদস্য ও যুবমোর্চার নেতাও আছেন। করোনা আবহের মধ্যেই বিজেপি শিবির ভার্চুয়াল বৈঠকের মাধ্যমে দলীয় কর্মী ও সমর্থকদের চাঙ্গা করে বিধানসভা নির্বাচনের জন্য নিজেদের দৃঢ় পদক্ষেপ ফেলতে চায় বলে জানান অমিত শাহ সমেত বিজেপির কেন্দ্রীয় ও বঙ্গ নেতৃত্ব।

এদিকে তৃণমূল শিবিরও কিন্তু পিছিয়ে নেই । একুশের বিধানসভাকে আবারও পাখির চোখ করে রেখে পুরোদমে সাজোসাজো ভাবে রনপ্রস্তুতি নিচ্ছে শাসক শিবির।তৃণমূল সুপ্রিমো ভোট কৌশলী প্রশান্ত কিশোরের থেকে নকশা সাজিয়ে ভোট যুদ্ধে নেমে পড়েছেন। জেলার নেতাদের সাথে প্রায়ই পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে ভিডিও বৈঠক ও আরও সাধারণ মানুষের পাশে থেকে কাজ করার পরামর্শ দিচ্ছেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

হাওড়ায় বিজেপি কংগ্রেসের ঘরে ফের ভাঙ্গন ধরিয়ে তৃণমূলে গেলেন ৪০০ কর্মী-সমর্থক। এঁদের মধ্যে বিজেপির কয়েকটি মণ্ডলের সদস্য ও যুবমোর্চার নেতাও আছেন। হাওড়া জেলা সদর তৃণমূলের সভাপতি অরূপ রায় আজ তাঁদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দিয়েছেন। এখানে  উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের অনেকেই। তৃণমূলের এই নতুন সৈনিকেরা জানান “এলাকার উন্নয়ন করতেই তৃণমূলে এসেছি। বিজেপিতে কাজ করতে চেয়েও পারিনি, এখন চাইছি মা-মাটি-মানুষের হয়ে কাজ করতে”।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

তৃণমূল সভাপতি অরূপ রায় বলেন “আজ এঁরা অন্য দল থেকে এসে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করলেন। দলের নীতি-আদর্শ ও উন্নয়নের ধারা সেই অনুযায়ী আজ থেকে তাঁরা চলবেন । তৃণমূলে যোগদানের জন্য ওনারা লিখিত আবেদন করেছিলেন । সেই আবেদনের ভিত্তিতে দলের স্থানীয় নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনা করে তাঁদের দলে নেওয়ার সিধান্ত করা হয়েছে ।”

প্রাক্তন বিজেপি কর্মী বিথি দাস (পঞ্চায়েত সদস্য) বলেন যে বিজেপিতে তাঁর কাজ করতে অসুবিধা ও দলীয় নেতৃত্ব ও কর্মীদের থেকে অসহযোগিতার কারনে তিনি এই দল বদলের সিধান্ত নেন। তিনি আরও জানান যে এই দল বলদের বিষয়ে তিনি তাঁর এলাকার তৃণমূলের কর্মীদের থেকে বিপুল সাহায্য ও সহায়তা পেয়েছেন।

এদিকে বিজেপি দাবি করেছে তাঁদের কর্মীদের তৃণমূল ভয় দেখিয়ে ভাঙ্গিয়ে নিয়ে গেছে, তবে লাভ বিশেষ নেই কারণ ২০২১ এ আর তৃণমূল দলটাই থাকবে না। আবার অন্যদিকে, তৃণমূলে দাবি করছে, বিজেপি যে শুধু মুখেই ভাষণ দেয় ,কাজ যা করার তা একমাত্র দিদিই করে তা সাধারণ মানুষ বুঝে গিয়েছে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!