এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > ২৩ শে মের পর রাজ্যজুড়ে চলতে পারে ‘সন্ত্রাস’ – কেন্দ্রীয় বাহিনী রেখে দেওয়ার দাবি জানাবে বিজেপি

২৩ শে মের পর রাজ্যজুড়ে চলতে পারে ‘সন্ত্রাস’ – কেন্দ্রীয় বাহিনী রেখে দেওয়ার দাবি জানাবে বিজেপি


লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যের প্রতি বুথেই কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখবার জন্য নির্বাচন কমিশনের কাছে প্রথম থেকেই আবেদন জানিয়ে এসেছে বিজেপি। তবে এবার আর শুধু ভোট পর্বের সময় নয়, ভোটের পরেও ভোট-পরবর্তী হিংসা রুখতে এবার নির্বাচন কমিশনের কাছে কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখবার আবেদন জানাতে চলেছে গেরুয়া শিবির। বিজেপির দাবি, এবারের নির্বাচনে রাজ্যের অনেক মানুষ তাদের দিকেই সমর্থন করবেন। ফলে ভোটের পরে সেখানকার তৃণমূলী ‘দাদারা’ সেই সমস্ত নিরীহ মানুষদের ওপর আক্রমণ চালাতে পারেন বলে আশঙ্কায় ভুগছে গেরুয়া শিবির।

আর তাই ভোট পরবর্তী সেই হিংসা রুখতে এবার কেন্দ্রীয় বাহিনী যাতে রেখে দেওয়া যায় তার জন্যই নির্বাচন কমিশনের কাছে আবেদন করবেন তারা। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই বিজেপির এক গোপন বৈঠকে এই ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। জানা গেছে, প্রতি বিধানসভা কেন্দ্রে বিজেপি তরফে একেবারে প্রান্তিক মানুষদের সঙ্গে কথা বলে ভোটের পরে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা সন্ত্রাস চালাতে পারে এহেন অভিযোগ শুনে, সাধারণ মানুষের নিরাপত্তার বিষয়টিকে মজবুত করতে চাইছে গেরুয়া শিবির।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

এদিন এই প্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য কমিটির এক সদস্য কলকাতার এক নামী সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, “গত পঞ্চায়েত ভোটে প্রায় ৩৪ শতাংশের বেশি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতেছে তৃণমূল। আর যেখানে ভোট হয়েছে সেখানেই জোড়াফুল শিবির পেশীশক্তির জোরে জিতে গিয়েছে। কিন্তু লোকসভা ভোটের ফল সেক্ষেত্রে অনেকটাই উল্টো হবে। অনেক জায়গাতেই তৃণমূলী ‘দাদাদের’ অত্যাচার বাড়তে পারে। আর তাই সাধারন ভোটারদের সুরক্ষা দিতে ভোটের পর কেন্দ্রীয় বাহিনীকে এই রাজ্যে রেখে দেওয়ার পক্ষে সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে।”

অন্যদিকে নির্বাচনের আগে বিজেপির প্রথম সারির নেতাদের ওপর যেভাবে হামলা চলছে, তাতে ভোটের পরে সেই হামলা আরও বাড়তে পারে। তাই নির্বাচন কমিশনের কাছে আধা সামরিক বাহিনী রেখে দেওয়ার আবেদন জানানো হবে বলে জানান রাজ্য বিজেপির আরও এক শীর্ষ নেতা। তবে বিজেপি নির্বাচন কমিশনের কাছে এই ব্যাপারে আবেদন জানালেও শেষ পর্যন্ত ভোটের পরে নির্বাচন কমিশন আদৌ রাজ্যে আধা সামরিক বাহিনী রেখে দেয় কিনা এখন সেদিকেই নজর সকলের।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!