এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > বুধবারে গণেশ পূজা করার সময় লক্ষ্য করেছেন তো সেই গণেশঠাকুরের মূর্তিটিকে? জেনে নিন, গৃহে কেমন গণেশ মূর্তি পূজা করা শ্রেয়

বুধবারে গণেশ পূজা করার সময় লক্ষ্য করেছেন তো সেই গণেশঠাকুরের মূর্তিটিকে? জেনে নিন, গৃহে কেমন গণেশ মূর্তি পূজা করা শ্রেয়


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট –প্রতিটি গ্রহের সাথে, শাস্ত্র মতে, এক একজন দেবদেবী যুক্ত রয়েছেন। যেমন সোমবার ভোলানাথের বার। তেমনই, বুধবারে গণেশ পূজা করা অত্যন্ত শুভ। এতে সিদ্ধিবিনায়ক গণেশের আশীর্বাদ লাভ করা যায়। গণেশকে পূজা করতে হলে আমাদের তো সমস্ত শাস্ত্রবিধি, আচার-উপাচার পালন করতেই হবে। কিন্তু, এতো কিছুর পরেও দু-একটা ছোট ছোট ব্যাপার আমাদের লক্ষ্যের বাইরে চলে যায়, আর তার থেকেই সমস্যা বৃদ্ধি পায়। আপনারা কী জানেন, বন্ধুরা, গণেশপ্রতিমা নির্বাচনের ক্ষেত্রে কয়েটি ছোটো ছোটো ব্যাপার যদি খেয়াল রাখতে পারি, তবে, জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, অত্যন্ত শুভ ফল লাভ করা যায়। আসুন, তবে জেনে নিই গণেশমূর্তি সংক্রান্ত কী কী ব্যাপার আমাদের মাথায় রাখা দরকার।

★ গণেশ ঠাকুরের ডানদিকে এবং আমাদের দিক থেকে দেখলে বাম দিকে শুঁড় থাকা মূর্তি গৃহে রাখা সব সময় শুভ। এতে গৃহে সুখ শান্তি ফিরে আসে। আর্থিক অবস্থার উন্নতি হয়।

★ গণেশ ঠাকুরের বামদিকে এবং আমাদের দিক থেকে ডানদিকে শুঁড় থাকা মূর্তি গৃহে রাখলে অবশ্যই তা অত্যন্ত শুভ, তবে আপনি, জ্যোতিষ মতে, আমিষ খাবার একদমই খেতে পারবেন না।
এই ধরনের মূর্তি ঘরে রাখলে সঠিক নিয়মে সর্বদা পুজো করতে হয়। নয়তো হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কাজেই এই রকম মূর্তি গৃহে না রাখাই ভাল। এরকম মূর্তিই মহারাষ্ট্রের সিদ্ধিবিনায়ক মন্দিরে দেখতে পাই আমরা।

 

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

★ গণেশের মূর্তি প্রতিষ্ঠা করার সময়, জ্যোতিষ মতো, দেখে নেওয়া দরকার, সেই মূর্তি যেন বসা অবস্থায় থাকে। গণেশের বসা অবস্থায় মূর্তি গৃহে থাকলে সুখ সাচ্ছন্দ্য, আয়-উন্নতি লাভ হয়।

★ জ্যোতিষীরা বলে থাকেন, গৃহে গণেশের মূর্তি যেন কোনোভাবেই নৃত্যরত মূূ্দ্রায় না থাকে। এতে বাড়ির অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে ও গৃহস্থের সুখ শান্তি বিঘ্নিত হবে।

★ গণেশ ঠাকুর মিষ্টি খেতে খুব ভালবাসেন। আমরাও তাকে লাড্ডু সহ হরেক রকমের মিষ্টি প্রসাদ রূপে নিবেদন করে থাকি। তবে, জ্যোতিষ ভাষ্য মতে, যখনই গণেশঠাকুরকে মিষ্টি নিবেদন করি না কেন, খেয়াল রাখতে হবে তা যেন বিজোড় সংখ্যার হয়। এতে গৃহে পজিটিভ এনার্জি বৃদ্ধি পায় বলে ধারণা করা হয়।

তবে ভাবুন, কতো ছোটো ছোটো ব্যাপার আমাদের জন্য কতোটা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে! জ্যোতিষবিদরা বলেন, এই ছোট ছোট জিনিসের প্রতি যত্নশীল হতে পারলে সহজেই আমরা আমাদের গৃহকে সুখ শান্তির স্বর্গ করে তুলতে পারি।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!