নতুন নিয়মে কতটা আটকানো যাবে চীনকে !বাড়ছে আশঙ্কা ! আন্তর্জাতিক কলকাতা April 21, 2020 চীন থেকে করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার পরেই বিশ্বের কমবেশি প্রতিটা দেশই চীনের বিরুদ্ধে সরব হতে শুরু করেছিল। আর এই পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশ নানা পর্যায়ে নানা প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। তবে চীনকে আটকাতে ভারতের পক্ষ থেকে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগে কিছু নিয়ম বদলানো হয়েছিল। ভাবা হয়েছিল, এর ফলে হয়ত চীনকে অনেকটাই কুপোকাত করা সম্ভব হবে। তবে সাম্প্রতিক কালে তীব্র আশঙ্কা ছড়িয়েছে যে, করোনা ভাইরাসের মধ্যে ভারতের কোম্পানিগুলো কিনে নিতে চাইবে চীন। আর এর ফলেই ভারতে যে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে, তার উপর ভবিষ্যতে কড়া নজরদারি রাখার সিদ্ধান্ত নিল সেবি। জানা গেছে, কেম্যান দ্বীপপুঞ্জ, সিঙ্গাপুর, আয়ারল্যান্ড এবং লুক্সেমবুর্গ থেকে যে সমস্ত বিনিয়োগ আসবে, তার ওপরই বিশেষভাবে লক্ষ্য করা হবে। কিন্তু কেন বেছে বেছে এই দেশগুলোর উপরেই কেন লক্ষ্য রাখা হবে? আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে। আপনার মতামত জানান - জানা যাচ্ছে, চিনা সংস্থাগুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রেএই সমস্ত দেশের নাম করেই ভারতে বিনিয়োগ করে। একাংশের মতে, হংকং থেকে কখনও বিনিয়োগ করা হয় না। চিনা সংস্থাগুলো কেম্যান দ্বীপপুঞ্জে প্রথম একটা কোম্পানি তৈরি করে। আর সেখান থেকেই ভারত এবং অন্যান্য দেশে বিনিয়োগ করে। তবে হংকংয়ে চীনের থেকে যে তহবিল গঠন করা হয়েছে, তাতে চীনের নাগরিকরাই তাদের টাকা জমা রাখেন। যার অর্থ চীনের নাগরিকদের থেকেই আসে বলে খবর। সেদিক থেকে চীনের নাগরিকদের তহবিল থেকে যখন কোথাও কোনো বিনিয়োগ করা হয়, তখন সব থেকে বেশি লাভবান হন চীনের মানুষরাই। অনেকেরই আশঙ্কা, সিঙ্গাপুরের কিছু মানুষ চীনের বাসিন্দা। সেদিক থেকে এই সমস্ত বাসিন্দাদের মালিকদের সঙ্গে চীনের অনেকটা যোগাযোগ থাকায়, ভারতে চীন বিনিয়োগ করার চেষ্টা করতে পারে এবং এর ফলে বিপাকে পড়তে পারে ভারত বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এখন ভারত এই ব্যাপারে কতটা সজাগ হয়, তার দিকেই নজর থাকবে সকলের। আপনার মতামত জানান -