এখন পড়ছেন
হোম > বিশেষ খবর >  করোনা নিয়ে সামনে এলো বিস্ফোরক তথ্য, বাড়ছে আতঙ্ক

 করোনা নিয়ে সামনে এলো বিস্ফোরক তথ্য, বাড়ছে আতঙ্ক

 

করোণাকে মোকাবিলা করাই এখন সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ সকলের কাছে। কোনোমতেই এই করোনাকে আটকানো যাচ্ছে না। তবে এবার এই করোনা নিয়ে নতুন এক তথ্য সামনে চলে এল। জানা কাছে, করোণা সংক্রমিত ব্যক্তিদের থেকে সব থেকে এই রোগ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। দেশ-বিদেশের বিজ্ঞানীরা এমনটাই আশঙ্কা করতে শুরু করেছেন। যাদেরকে বিজ্ঞানের ভাষায় বলা হচ্ছে “সাইলেন্ট কেরিয়ার।”

ইতিমধ্যেই আইসিএমআরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ভারতের 69 শতাংশ রোগী রয়েছেন, যাদের কোনো উপসর্গ দেখা দিচ্ছে না। আর এই রোগীদের থেকে সংক্রমণ বেশি ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে বিভিন্ন মহলের তরফের আশঙ্কা করা হচ্ছে। কিন্তু কিভাবে এক্ষেত্রে সচেতন থাকতে হবে, তাও জানিয়ে দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।

বস্তুত, প্রথমে জানতে হবে, এই উপসর্গ না থাকা রোগী কারা কারা! আর যদি কারও শরীর থেকে এই ভাইরাস অন্য কারো শরীরে যায়, তাহলে একটা প্রতিক্রিয়া দেখা দেবে। এক্ষেত্রে সর্দি-কাশি-জ্বর নিউমোনিয়ায় যদি কোনো রোগী আক্রান্ত হন, তা দেখেই তার শরীরে কি ধরনের সংক্রমণ ছড়িয়েছে, তা অনুভব করা যাবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

অনেকে বলছেন, সার্স এবং মার্স ভাইরাসের সংক্রমনের সময়েও রোগীদের মধ্যে সামান্য কিছু উপসর্গ দেখা দিয়েছিল। কিন্তু বর্তমানে এই করোনা ভাইরাসের ক্ষেত্রে সংক্রমণ থাকলেও, তার উপসর্গ ঠিকমত দেখা না দেওয়ায় ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

এদিন এই প্রসঙ্গে ডাক্তার রন্দীপ গুলেরিয়া এবং ডাক্তার নরেশ ত্রেহান বলেন, “এই ভাইরাসের ইনকিউবেশন পিরিয়ড অর্থাৎ শরীরের সক্রিয়তা কতদিন থাকবে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। হতে পারে সাত থেকে 14 দিন। আবার কম করে 5 দিন। অর্থাৎ এই ভাইরাস শরীরে ঢোকার পর এই সময়ের মধ্যে রোগীর উপসর্গ দেখা দিতে পারে‌। তার মধ্যে নাক, গলা থেকে নমুনা সংগ্রহ করলে রোগী ভাইরাস পজেটিভ কিনা বোঝা যায়।” তবে চিকিৎসকদের পক্ষ থেকে নানা কথা বলা হলেও, দিনের শেষে একটা কথা বলা হচ্ছে, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন, মাস্ক পড়ুন এবং বারেবারে হাত স্যানিটাইজার করুন।

অর্থ্যাৎ করোনাকে মারতে হলে এই পদ্ধতি অবলম্বন করা ছাড়া যে আর অন্য কোনো উপায় নেই, তা বারেবারে জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা। ফলে কারও শরীরে যদি তা সংক্রমিত হয়ে থাকে, তাহলে তিনি যেন নিজ বাড়ির বাইরে না বেরন এবং নিজেকে কোয়ারেন্টাইন রাখেন, তার ব্যাপারেও জানানো হচ্ছে। কিন্তু যে যাই বলুন না কেন, পরিস্থিতি যে ঘোরালো হয়ে উঠছে, তাতে আশঙ্কা রয়েছে সকলেরই।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!