এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > আদালতে মামলার পর মামলায় ক্ষুব্ধ শিক্ষামন্ত্রী শিক্ষক নিয়োগে বিকল্প পথে হাঁটতে চান

আদালতে মামলার পর মামলায় ক্ষুব্ধ শিক্ষামন্ত্রী শিক্ষক নিয়োগে বিকল্প পথে হাঁটতে চান


রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে একধাপও এগোতে পারছে কমিশন থেকে রাজ্য সরকার। প্রতি মুহুর্তেই শিক্ষক নিয়োগ কোর্টের দরজায় যাওয়ায় – তীব্র হোঁচট খেতে হচ্ছে তাঁদের। কিন্তু এভাবে আর কতদিন? সূত্রের খবর, এই শিক্ষক নিয়োগে একের পর এক মামলা হওয়ায় বেজায় চটেছেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়।

সোমবার বিধানসভায় শিক্ষামন্ত্রী বলেন, “অনেকেই শিক্ষক নিয়োগের প্যানেল আটকে দিতে আদালতে যাচ্ছে। এবার আমরাও হাইকোর্টমুখী হয়ে অন্য প্রথায় শিক্ষক নিয়োগ করব। যাতে পঠনপাঠনে কোনো সমস্যা না তৈরি হয়”। জানা গেছে, ইতিমধ্যেই সরকারের তরফে স্কুলগুলিতে অতিথি শিক্ষক ও অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদের নিয়োগ করে – প্রতিমাসে তাঁদের সাম্মানিক দিচ্ছে রাজ্য সরকার।

এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে

এখানেই অনেকের প্রশ্ন, তাহলে কি এই পথেই হেঁটে স্কুল সার্ভিস কমিশনকে এড়িয়ে বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ করবে রাজ্য সরকার? তবে ঠিক কি হবে সেই ব্যাপারে নিজের মত স্পষ্ট করেননি শিক্ষামন্ত্রী। এদিকে স্কুলগুলিতে যখন শিক্ষক নিয়োগ আইনি ফাঁসে আটকে রয়েছে ঠিক তখনই রাজ্যের কলেজে কলেজে ছাত্রসংগঠনের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ ওঠায় তা আটকাতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে বহিরাগতদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, অ্যাডমিশন কমিটিতে ছাত্র প্রতিনিধি না রাখা সহ একাধিক ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিল শিক্ষাদপ্তর।

শুধু এখানেই শেষ নয়, কলেজে ভর্তিতে তোলাবাজিতে শাসকদলের ছাত্রসংগঠনের নাম জড়ালেও কোনো রং না দেখে প্রত্যেককেই যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এদিন বিনাসভায় সে ব্যাপারে সকলকে আশ্বস্ত করে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “এরাজ্যে কলেজগুলিতে সাড়ে চার লক্ষ আসন রয়েছে। ৫৪১ টির মধ্যে দু-একটি কলেজের গোলমালকেই বড় করে দেখানো হচ্ছে। এবার থেকে অনলাইনে সব ভর্তি হবে – টাকা দিয়ে কোনো মতেই আর ভর্তি করানো যাবে না”।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!