এখন পড়ছেন
হোম > অন্যান্য > উঠে যাচ্ছে চুল, কাজ হচ্ছে না কিছুতেই, জেনে নিন কয়েকটি টোটকা! কাজ দেবে ম্যাজিকের মতো

উঠে যাচ্ছে চুল, কাজ হচ্ছে না কিছুতেই, জেনে নিন কয়েকটি টোটকা! কাজ দেবে ম্যাজিকের মতো


প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট – বর্তমানে ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের‌ই একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হলো চুল উঠে যাওয়া। চুল আমাদের সৌন্দর্য্য বাড়ায়। বিশেষত মেয়েদের এক ঢাল ঘন কালো চুল তাদের সৌন্দর্য্যের প্রতীক। আর এই চুলই যদি ধীরে ধীরে পাতলা হতে থাকে তা অত্যন্ত চিন্তার বিষয়।লকডাউনের বাজারে বাড়িতে বসে নেওয়া যেতে পারে চুলের যত্ন কিছু ঘরোয়া জিনিস দিয়ে।

কারও চুল বাড়ছে না আবার কারও চুলের ঘনত্ব ক্রমাগত কমে যাচ্ছে। কারও অতিরিক্ত খুশকির সমস্যা। কারও চুল অত্যন্ত রুক্ষ হর যাচ্ছে। এই সমস্ত সমস্যার সম্মুখীন হয়ে অনেকেই বিউটি পার্লারের দ্বারস্থ হয়। কিন্তু বাজারে ব্যবহৃত কেমিক্যাল মিশ্রিত শ্যাম্পু বা অন্যান্য হেয়ার প্রোডাক্টস গুলো মূলত চুলের সমস্যা বাড়িয়ে দেয়।

প্রতিদিনের ব্যাস্ত জীবনে চুলের যত্ন আর আলাদা করে নেওয়া হয় না। কিন্তু প্রতিদিনের দূষণের জেরে চুলের হাল বেহাল। তাই ঘরে বসে চুলের যত্ন নিতে তৈরি করে নেওয়া যেতে পারে কিছু রেমেডি। দেখে নেওয়া যাক কোন জিনিস কিভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে।

• দই – দই আমরা প্রত্যেকেই বাড়িতে ব্যবহার করে থাকি। কিছুটা দই চুলের দৈঘ্য অনুযায়ী লাগিয়ে কিছুক্ষণ রাখার পর ধুয়ে ফেলতে হবে। দই চুলের দৈঘ্য বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। দই ব্যবহারে চুল অনেক মসৃণ হয়।

• মধু – দই – এর সাথে কিছুটা মধু নিয়ে সেটা খানিকক্ষণ চুলে মাসাজ করতে হবে। কিছুক্ষন রেখে দিয়ে শ্যাম্পু দিয়ে চুল ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে। এতে চুলের ঘনত্ব ও দৈঘ্য দুইই বারে।

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

• মেথি – মেথি চুলের জন্য একটি অত্যন্ত উপকারি উপাদান। মেথির বীজে থাকে নিকটিনিক অ্যাসিড। সারারাত কিছুটা মেথি বীজ জলে ভিজিয়ে রেখে পরের দিন পেস্ট করে নিতে হবে।এরপর সেই পেস্টের সাথে নারকোল তেল মিশিয়ে মাথায় ভালো করে মাসাজ করতে হবে। পরের দিন সকালে ভালো করে শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে নিতে হবে। এমনটা সপ্তাহে পর পর তিন দিন করলে চুল লম্বা হবে এবং ঝকঝকে হবে। মেথি থাকে প্রোটিন যা চুলের গোড়া শক্ত করতে সহায়তা করে।

• অ্যালোভেরা – যাদের বাড়িতে অ্যালোভেরা গাছ আছে তারা অ্যালোভেরা পাতা থেকে জেলটি বের করে নিয়ে চুলে লাগাতে পারে। এতে চুলের ঘনত্ব বারে।

• পেয়াজের রস – পেয়াজের রসে থাকে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল। যা খুশকি দুর করতে সাহায্য করে। সামান্য পেয়াজের রস মাথার স্কাল্পে লাগালে তা চুলের জন্য স্বাস্থ্যকর।

• মেহেন্দি – মেহেন্দি চুলের জন্য একটি অন্যতম উপকারি উপাদান। মেহেন্দি চুলকে সতেজ রাখতে সাহায্য করে। আবার মেহেন্দি থেকে যেহেতু রং পাওয়া যায় সুতরাং চুলে ব্যবহারের জন্য কেমিক্যাল রং এড়ানো যেতে পারে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!