এখন পড়ছেন
হোম > রাজ্য > কলকাতা > আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় কিভাবে হবে বিজেপির প্রার্থী বাছাই? কারা পেতে পারেন টিকিট জানুন বিস্তারিত

আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় কিভাবে হবে বিজেপির প্রার্থী বাছাই? কারা পেতে পারেন টিকিট জানুন বিস্তারিত


প্রিয় বন্ধু বাংলা এক্সক্লুসিভ – দেখতে দেখতে এসে পড়ল আরেকটা লোকসভা নির্বাচন। এবারের লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস হুঙ্কার দিয়ে রেখেছে রাজ্যের ৪২ টি আসনের মধ্যে ৪২ টিই তাদের চায় – অন্যদিকে, বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহও জানিয়ে রেখেছেন বাংলায় এবারে বিজেপি অন্তত ২২-২৩ টি আসন পেতে চলেছে। অন্যদিকে, মুরলীধর সেন লেনে কান পাতলে শোনা যাচ্ছে – রাজ্যের শাসকদলের উপর নাকি রাজ্যের মানুষ প্রচন্ড ক্ষুব্ধ।

এমনকি গেরুয়া শিবিরের এমনও দাবি, বাংলায় নাকি আর একটাও আসন নেই – যা বুক ঠুকে তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব বলতে পারেন নিরাপদ! আর তাই, এবারে পদ্মফুলের টিকিট পেতে রীতিমত লাইন পরে গেছে! ইতিমধ্যেই নাকি প্রতিটি লোকসভা আসনের জন্য গড়ে ১২-১৫ টি করে আবেদন জমা পরে গেছে! আর তাই স্বাভাবিকভাবেই ঔৎসুক্য বেড়েছে – কে পাবেন শেষ পর্যন্ত বিজেপির টিকিট? কিই বা মাপকাঠি হতে চলেছে টিকিট পাওয়ার ক্ষেত্রে?

আমাদের নতুন ফেসবুক পেজ (Bloggers Park) লাইক ও ফলো করুন – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের টেলিগ্রাম গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে

আমাদের সিগন্যাল গ্রূপে জয়েন করতে – ক্লিক করুন এখানে



আপনার মতামত জানান -

এই প্রসঙ্গে, রাজ্য বিজেপির অন্দরমহলে অবাধ যাতায়াত এরকম কিছু নেতা-নেত্রীর সঙ্গে কথা বলে যা জানা গেল তাতে বোঝা যাচ্ছে, এবারে বিজেপির টিকিট পাওয়া খুব একটা সোজা হিসাব হতে যাচ্ছে না। ইতিমধ্যেই যা আবেদন জমা পড়েছে তার সঙ্গে রাজ্য সভাপতি ও রাজ্য নেতৃত্বের নিজস্ব নির্বাচন সহ প্রতিটি কেন্দ্রের জন্য ৩ টি করে নাম যাবে দিল্লিতে। পাশাপাশি সঙ্ঘও ৪২ টি লোকসভা আসনের প্রতিটির জন্য ৩ টি করে নাম নিজেদের মত করে পাঠাবে কেন্দ্রীয় কমিটির কাছে।

এরপরে কেন্দ্রীয় কমিটি বসবে রাজ্যের নির্বাচনী কমিটির সঙ্গে এবং আলোচনা করবে রাজ্যের ও সঙ্ঘের পাঠানো নাম নিয়ে। প্রয়োজনে সেখানে রাজ্যের নির্বাচনী কমিটির কোনো নাম নিয়ে কোনো পদক্ষেপ আছে কিনা – অর্থাৎ নির্বাচনী কমিটি সঙ্ঘ বা রাজ্যের পাঠানো নামের বাইরে অন্য কোনো নাম ভাবছে কিনা তা নিয়ে আলোচনা হবে। আর সেই আলোচনার পর ৩ টি নামকে শেষ পর্যন্ত চূড়ান্ত করা হবে। সেই নামের তালিকা নিয়ে বসবেন স্বয়ং নরেন্দ্র মোদী ও অমিত শাহ।

তাঁদের নিজেদের গোপনে করা একটি সমীক্ষা অনুযায়ী প্রতিটি কেন্দ্রের জন্য একটি তালিকা করা আছে। সেই তালিকার সঙ্গে নির্বাচনী কমিটির তালিকা যদি মিলে যায় তাহলে সেই তালিকায় চূড়ান্ত হবে। কিন্তু কোনো কেন্দ্রের ক্ষেত্রে যদি তা না মেলে তবে উভয় তরফের নাম নিয়েই হবে চুলচেরা বিশ্লেষণ। আর সেখানেই নাকি চলবে যুক্তি ও পাল্টা যুক্তির আলোচনা – কার জেতার সম্ভাবনা বেশি এবং কেন? আর তারই পরিপ্রেক্ষিতে শেষ পর্যন্ত সিলমোহর পড়বে প্রতিটি কেন্দ্রের প্রার্থীর নামে।

আপনার মতামত জানান -

Top
error: Content is protected !!